Web Analytics

মুন্সীগঞ্জ জেলার শত শত কৃষক সবজির চারা উৎপাদনের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছেন। সদর ও টঙ্গীবাড়ী উপজেলার কৃষকরা ফুলকপি, বাঁধাকপি, টমেটো, কুমড়া, বেগুন, মরিচসহ বিভিন্ন সবজির চারা উৎপাদন করে বছরে প্রায় ৪ কোটি টাকা আয় করছেন। জৈবসার ও খৈল ব্যবহারের ফলে এখানকার চারার মান উন্নত হওয়ায় দেশের ২৫টিরও বেশি জেলায় এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। প্রতি হাজার চারা ১,৫০০ থেকে ২,০০০ টাকায় বিক্রি হয়। অতিবৃষ্টি ও বীজের দাম বৃদ্ধির কারণে কিছু ক্ষতি হলেও অধিকাংশ কৃষক লাভবান হচ্ছেন। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে ৪,৯০৭ হেক্টর জমিতে শীতকালীন সবজি চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে, যার উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ১,২৫,৪২৩ টন। কর্মকর্তারা জানান, সবজির চারা উৎপাদন এখন এ অঞ্চলের লাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে, যা স্থানীয় কৃষকদের আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করছে এবং দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের চাহিদা পূরণে ভূমিকা রাখছে।

25 Nov 25 1NOJOR.COM

দেশজুড়ে বাজারে উচ্চমানের সবজির চারা বিক্রি করে বছরে ৪ কোটি টাকা আয় করছেন মুন্সীগঞ্জের কৃষকরা

নিউজ সোর্স

সবজির চারা উৎপাদনে স্বাবলম্বী মুন্সীগঞ্জের শত শত কৃষক | আমার দেশ

মাহবুবুর রহমান, মুন্সীগঞ্জ সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে মুন্সীগঞ্জের সবজির চারার খ্যাতি। সবজির চারা উৎপাদন করে এখানকার চাষিরা বছরে আয় করেন চার কোটি টাকা। শুধু তাই নয়, এখানকার সবজির চারা জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে দেশজুড়ে। সবজির চারা উৎপাদন করে স্বাবলস্বী হচ্ছেন এখা

সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।