Web Analytics

দিনাজপুরের খানসামা উপজেলায় চলতি মৌসুমে আগাম আলুর ফলন ভালো হলেও বাজারে ন্যায্য মূল্য না পাওয়ায় মারাত্মক আর্থিক সংকটে পড়েছেন কৃষকরা। প্রতি বিঘায় ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা খরচ হলেও স্থানীয় বাজারে আলুর কেজি বিক্রি হচ্ছে মাত্র ৮ থেকে ১২ টাকায়। ফলে উৎপাদন খরচও তুলতে পারছেন না তারা, বরং ঋণ ও ধারদেনার বোঝা বাড়ছে।

কৃষকদের অভিযোগ, আড়তদার ও মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্যের কারণে তারা ন্যায্য দাম পাচ্ছেন না। হিমাগারে আলু সংরক্ষণের সুযোগ সীমিত থাকায় অনেকেই ক্ষেত থেকেই কম দামে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন। উপজেলা কৃষি অফিস জানায়, গত বছরের তুলনায় এ বছর আগাম আলুর আবাদ কমে ১,১৫০ হেক্টর থেকে ৮৯০ হেক্টরে নেমে এসেছে।

কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন, একসঙ্গে বেশি আলু বাজারে আসায় দাম কমেছে। তবে কৃষকরা দাবি করছেন, শুধু পরামর্শ নয়, সরকারি পর্যায়ে কার্যকর বাজার ব্যবস্থাপনা ও সরাসরি ক্রয় উদ্যোগ জরুরি। তারা আশঙ্কা করছেন, বর্তমান পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে আগামী মৌসুমে আলু চাষ আরও কমে যাবে এবং স্থানীয় অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

22 Dec 25 1NOJOR.COM

দিনাজপুরে আগাম আলুর দাম কমে কৃষকদের লোকসানের আশঙ্কা

নিউজ সোর্স

মাঠভরা আলু তবুও দুশ্চিন্তায় কৃষকরা | আমার দেশ

জসিম উদ্দিন, খানসামা (দিনাজপুর)
প্রকাশ : ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ২২: ০৫আপডেট : ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ২২: ০৯
জসিম উদ্দিন, খানসামা (দিনাজপুর)
দিনাজপুরের খানসামা উপজেলায় চলতি মৌসুমে আগাম আলু চাষ করে চরম অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছেন কৃষকরা। মাঠজুড়ে ফলন ভালো হলেও বাজারে