Web Analytics

আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে ২০১০ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন ব্রিটিশ আইনজীবী টবি ক্যাডম্যান! এর প্রতিক্রিয়ায় শেখ হাসিনা বাংলাদেশে তাকে নিষিদ্ধ করে। এখন তিনি কাজ করছেন ট্রাইব্যুনালের আইনি পুনর্গঠনের প্রধান পরামর্শক হিসেবে। পরামর্শ দিচ্ছেন প্রসিকিউশন টিমকেও। তিনি বলেন, বিচার প্রতিশোধমূলক নয়, ন্যায়বিচার নিশ্চিতের প্রক্রিয়া। হাসিনার আমলে গঠিত ট্রাইব্যুনালে নতুন বিচারক ও প্রসিকিউশন টিম গঠন ও আইন সংশোধন করেও বিতর্ক মুছা যাবে না, তিনি নতুন নামে করণের পরামর্শ দিয়েছেন। আর তিনি রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত বিচার প্রক্রিয়ার পক্ষে জোরালো অবস্থান জানিয়েছেন।

Card image

নিউজ সোর্স

ট্রাইব্যুনালের ‘বিতর্কিত অতীত’ বদলাতে নতুন নাম চান ক্যাডম্যান

আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে ২০১০ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার শুরু হলে, এর স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ও মানবাধিকার আইনে বিশেষজ্ঞ ব্রিটিশ আইনজীবী টবি ক্যাডম্যান। ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম নিয়ে উদ্বেগ তুলে ধরলে, ২০১১ সালে শেখ হাসিনার সরকার তার বাংলাদেশে প্রবেশ নিষিদ্ধ করে।


একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।