Web Analytics

ব্যারিস্টার রফিক আহমেদের ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫ প্রকাশিত নিবন্ধে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো রাষ্ট্রের নিরাপত্তার মূল স্তম্ভ হওয়ার কথা থাকলেও বাস্তবে তা ক্রমাগত ব্যর্থতার প্রতীক হয়ে উঠেছে। তিনি শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান থেকে শুরু করে সাম্প্রতিক শরীফ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ড পর্যন্ত একাধিক ঘটনার উদাহরণ দিয়ে বলেন, এসব ব্যর্থতা গোয়েন্দা ব্যবস্থার কাঠামোগত দুর্বলতা ও জবাবদিহিতার অভাবের প্রমাণ। লেখক প্রশ্ন তুলেছেন, এই ব্যর্থতা কি অতীতের ভুল, নাকি এটি একটি চলমান প্রাতিষ্ঠানিক সংকট।

নিবন্ধে উল্লেখ করা হয়েছে, গোয়েন্দা সংস্থাগুলো তথ্য সংগ্রহে ব্যস্ত থাকলেও বিশ্লেষণে দুর্বল, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে অপব্যবহার হচ্ছে, আন্তঃসংস্থা সমন্বয় নেই এবং বিদেশি গোয়েন্দা তৎপরতা মোকাবিলায় সক্ষমতা সীমিত। নাগরিক হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের বিচারহীনতা ও প্রশিক্ষণের ঘাটতিও বড় সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। লেখক একটি স্বচ্ছ, জবাবদিহিমূলক ও প্রযুক্তিগতভাবে আধুনিক গোয়েন্দা কাঠামো গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন।

তিনি মনে করেন, ছোটখাটো সংস্কার যথেষ্ট নয়; বরং রাজনৈতিক প্রভাবমুক্তকরণ, নৈতিকতা ও পেশাদারিত্বের বিকাশ এবং গোয়েন্দা সংস্থার মিশনকে জাতীয় নিরাপত্তার সেবায় পুনঃসংজ্ঞায়িত করাই এখন জরুরি।

27 Dec 25 1NOJOR.COM

বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থায় কাঠামোগত সংকট ও গভীর সংস্কারের আহ্বান

নিউজ সোর্স

বাংলাদেশের গোয়েন্দা ব্যবস্থা : কাঠামোগত সংকট ও করণীয় | আমার দেশ

ব্যারিস্টার রফিক আহমেদ
প্রকাশ : ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯: ০৬
ব্যারিস্টার রফিক আহমেদ
বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা কাঠামোর অন্যতম কেন্দ্রীয় স্তম্ভ হওয়ার কথা গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর। একটি দক্ষ, পেশাদার ও প্রযুক্তিগতভাবে সক্ষম গোয়েন্দা ব্যবস্থা রাষ্ট্রের সার্