Web Analytics

নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতিতে বড় পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। শেখ হাসিনার পতনের পর ইউনূস সরকার ভারতের প্রভাববলয় থেকে সরে এসে স্বাধীন ও ভারসাম্যপূর্ণ পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণে উদ্যোগী হয়েছে। চীনের সঙ্গে তিস্তা নদী প্রকল্প ও মোংলা বন্দর আধুনিকায়নে চুক্তি, তুরস্ক ও পাকিস্তানের সঙ্গে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা এবং ইউরোপ থেকে যুদ্ধবিমান কেনার পরিকল্পনা—সব মিলিয়ে নতুন কূটনৈতিক দিকনির্দেশনা স্পষ্ট হয়েছে।

এই নীতিগত পরিবর্তন অনেকের কাছে জিয়াউর রহমানের সময়কার স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতির পুনরাবৃত্তি হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিশ্লেষকদের মতে, ভারতের দীর্ঘদিনের প্রভাব কমে যাওয়ায় নয়াদিল্লি অস্বস্তিতে পড়েছে এবং ভারতীয় গণমাধ্যমে ইউনূসবিরোধী প্রচার তারই প্রতিফলন।

নতুন নীতির ফলে দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনীতিতে ভারসাম্য রক্ষার নতুন সম্ভাবনা তৈরি হলেও ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েন ও আঞ্চলিক সহযোগিতার চ্যালেঞ্জও সামনে আসতে পারে।

22 Dec 25 1NOJOR.COM

ইউনূস সরকারের পররাষ্ট্রনীতি ভারতের প্রভাব থেকে সরে ভারসাম্যপূর্ণ বৈশ্বিক কূটনীতির পথে

নিউজ সোর্স

আত্মমর্যাদার পররাষ্ট্রনীতি

স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি আবর্তিত হয়েছে রুশ-ভারত অক্ষশক্তির প্রভাব বলয়ের মধ্যে। শেখ মুজিবুর রহমানের তিন বছরের কম সময়ের শাসনে সদ্য স্বাধীন হওয়া দেশের ছিল না কোনো স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি। স্নায়ুযুদ্ধের সময়ে দুই পরাশক্তির প্রতিযোগিতায় সোভিয়েত