জুলাই গণহত্যায় জড়িতদের বিচারসহ ৪১ সুপারিশ জাতিসংঘের
ছাত্র-জনতার জুলাই আন্দোলনে নির্বিচারে হত্যার ঘটনায় নির্দেশদাতা এবং নেতৃত্ব দেওয়া ব্যক্তিদের বিদ্যমান আইন ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের আলোকে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করাসহ ৪১ সুপারিশ করেছে জাতিসংঘ।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নির্বিচারে হত্যার ঘটনায় নির্দেশদাতা এবং নেতৃত্ব দেওয়া ব্যক্তিদের বিদ্যমান আইন ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের আলোকে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা এবং যাদের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘন ও দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে জাতিসংঘের প্রতিবেদনে তাদের অপসারণ করতে বলা হয়েছে। সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআইর তৎপরতা ও ক্ষমতা সীমিত করার পরামর্শ দিয়েছে। প্রতিবেদনে র্যাব বিলুপ্ত এবং র্যাবের যারা গুরুতর মানবাধিকার সঙ্গে জড়িত নয় তাদের নিজ নিজ ইউনিটে ফিরিয়ে নেওয়ার সুপারিশ করা হয়। র্যাব, ডিজিএফআই, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা শাখা এবং বিজিবি ব্যাটালিয়নে দায়িত্ব পালন করা কর্মকর্তা এবং ২০২৪ সালের মানবাধিকার লঙ্ঘনে জড়িতরা জাতিসংঘে শান্তিরক্ষী মিশনে যেতে পারবে না বলা হয়েছে। রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ না করা, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা এবং আওয়ামী লীগের সমর্থক, সংখ্যালঘু নেতারা যেন অহেতুক হয়রানির শিকার না হন সেই সুপারিশও করা হয়েছে। প্রতিবেদনে মোট ৪১টি সুপারিশ করা হয়েছে।
ছাত্র-জনতার জুলাই আন্দোলনে নির্বিচারে হত্যার ঘটনায় নির্দেশদাতা এবং নেতৃত্ব দেওয়া ব্যক্তিদের বিদ্যমান আইন ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের আলোকে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করাসহ ৪১ সুপারিশ করেছে জাতিসংঘ।
একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।