Web Analytics

‘ঠিকানা’য় সাংবাদিক খালেদ মুহিউদ্দীনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জামায়াত নেতা সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, আমাদেরকে প্রথমে চিফ এডভাইজারের বহরে নিয়ে যাওয়ার জন্য গাড়িতে ওঠানো হয়েছিল। কিন্তু পরে দেখা গেল দুরকম ভিসা। যারা সরকারি লোক তাদের ভিসা জি ওয়ান। আমাদের ভিসা ছিল রেগুলার ট্যুরিস্ট ভিসা। এখানে নিয়ম হলো যাদের জি ওয়ান ভিসা তাদের ফিঙ্গার প্রিন্ট লাগে না। কিন্তু আমাদের ভিসার ফিঙ্গার প্রিন্ট লাগে। এখানে কমিউনিকেশন গ্যাপ হয়েছে। পরে আমরা হেঁটে ইমিগ্রেশনে চলে আসি। প্রধান উপদেষ্টা আমাদের জন্য ১০ মিনিটেরও বেশি সময় অপেক্ষা করেছেন। তিনি বলেন, বিমানবন্দরের ঘটনায় বাংলাদেশ মিশনের ত্রুটি ছিল। ডিম ছোঁড়ার সময় তাহেরকে দেখতে না পাওয়ার প্রশ্নে তিনি বলেন, আমিও উনাদের সঙ্গে ছিলাম। উনারা ৮-১০ হাত আগে ছিল। এ সময় আমাদের ছেলেরা তাহের ভাই, তাহের ভাই, জিন্দাবাদ, জিন্দাবাদ বলে স্লোগান দিচ্ছিল। আমি দুয়েকজনকে বললাম তোমরা ফখরুল সাহেবের নামেও স্লোগান দাও। কারণ একটু খারাপ লাগে। কিন্তু ছেলেরা খুব উত্তেজিত। স্লোগান দিচ্ছিল, কথা শুনছিল না। তখন আমি ভাবলাম যে ফখরুল ভাই মনে হয় বিব্রতবোধ করছেন। এ কারণে আমি একটু দূরত্ব বজায় রাখছিলাম। যাতে স্লোগানটা উনার কানে না যায়। পরে তারা আমাকে সংবর্ধনা দিল, ফুল দিল। আমিও সেখানে ৩-৪ মিনিট বক্তব্য দিয়েছি। এ কারণে টাইম গ্যাপটা একটু বেশি হয়ে গেছে। পরে ডিম মারার বিষয়টা আমি শুনতে পেলাম। সেখানেও টিভিতে আপনারা দেখবেন যে, আখতারকে যে দুজন ছেলে প্রোটেকশন দিয়ে রেখেছে, তারা আমাদেরই ছেলে।

Card image

নিউজ সোর্স

নিউইয়র্ক বিমানবন্দর থেকে আলাদা বের হওয়ার কারণ জানালেন জামায়াত নেতা তাহের

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সফরসঙ্গী হিসেবে বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন বিএনপি, জামায়াত ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। সেখানে সম্প্রতি বিমানবন্দরে হামলার শিকার হন এনসিপি নেতা আখতার হোসেন।

সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।