Web Analytics

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, শহীদদের রক্তে গড়ে ওঠা জাতীয় ঐক্য ফ্যাসিবাদকে পরাজিত করেছে। বাংলাদেশে আর কখনো ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠা পাবে না এবং গণতন্ত্র হত্যার সুযোগ কাউকে দেওয়া হবে না। বাংলাদেশকে আর কখনোই তাঁবেদার রাষ্ট্রে পরিণত করতে দেওয়া হবে না। তিনি বলেন, ১৯৭১ সাল ছিল স্বাধীনতা অর্জনের যুদ্ধ। আর ২০২৪ সালে ছিল স্বাধীনতা রক্ষার যুদ্ধ। তিনি ফ্যাসিস্ট সরকারের নিপীড়ন, গুম-খুন, দুর্নীতি, অর্থ পাচার, ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংসের চিত্র তুলে ধরেন। ৫ আগস্টকে তিনি ঐতিহাসিক দিন হিসেবে অভিহিত করে বলেন, ফ্যাসিস্টদের পালাতে হয়েছে জনতার প্রতিরোধে। তিনি গণতান্ত্রিক চর্চা ও আইনের শাসনের মাধ্যমে জনগণকে ক্ষমতায়িত করার আহ্বান জানান এবং সব দলকে সতর্ক করেন যেন কোনোভাবে উগ্রবাদ বা ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসিত না হয়। শহীদদের ঋণ শোধের উপায় হিসেবে তিনি ইনসাফভিত্তিক মানবিক রাষ্ট্র গঠনের কথা বলেন। তারেক রহমান বলেন, ‘মায়ের চোখে বাংলাদেশ’ যেমন আমরা তেমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই। যেখানে দলমত, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী, সংশয়বাদী প্রতিটি সন্তান, প্রত্যেক মানুষ নিরাপদে থাকবে। ভাষণের শেষদিকে মব ভায়োলেন্স ও আইন নিজের হাতে তুলে না নেওয়ারও আহ্বান জানান।

Card image

নিউজ সোর্স

ফ্যাসিবাদ-গণতন্ত্রের প্রশ্নে জাতীয় ঐক্য বহাল আছে, থাকবে

তারেক রহমান তার ভাষণে সব শহীদের অবদানকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন। পাশাপাশি আহতদের দ্রুত আরোগ্য লাভের জন্য আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করেন। তিনি বলেন, ১৯৭১ সাল ছিল স্বাধীনতা অর্জনের যুদ্ধ। আর ২০২৪ সালে ছিল স্বাধীনতা রক্ষার যুদ্ধ। ৭১ সালের শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের বাংলাদেশ ভোলেনি। ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদেরও বাংলাদেশ ভুলবে না। ’৭১ সাল থেকে আজ পর্যন্ত দেশ এবং জনগণের স্বাধীনতা অর্জন, স্বাধীনতা রক্ষা, স্বৈরাচার ও ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলন এবং গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলনÑএভাবে ইতিহাসের প্রতিটি বাঁকে লাখো মানুষ শহীদ হয়েছেন।


একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।