Web Analytics

বাংলাদেশের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ‘গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার অধ্যাদেশ’ জারি করেছে, যেখানে গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড নির্ধারণ করা হয়েছে। ২ ডিসেম্বর সরকারি গেজেটে প্রকাশিত এই অধ্যাদেশে জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার ট্রাইব্যুনাল গঠনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এতে গুমকে জামিন ও আপস অযোগ্য অপরাধ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা যদি গুমের আদেশ বা অনুমতি দেন, তবে তারাও সমান শাস্তির মুখোমুখি হবেন। গুম হওয়া ব্যক্তির মৃত্যু হলে বা পাঁচ বছর পরও নিখোঁজ থাকলে দায়ীদের মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া যাবে। গুমের প্রমাণ গোপন বা বিকৃত করলে সাত বছরের কারাদণ্ড ও ২০ লাখ টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। রাষ্ট্রের নিরাপত্তা বা অন্য কোনো অজুহাতকে প্রতিরক্ষা হিসেবে গ্রহণযোগ্য ধরা হবে না। ৬ নভেম্বর প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে অধ্যাদেশটির চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

03 Dec 25 1NOJOR.COM

গুমের অপরাধে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে নতুন অধ্যাদেশ জারি করেছে বাংলাদেশ

নিউজ সোর্স

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, অধ্যাদেশ জারি

গুমের সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে ‌‘গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার অধ্যাদেশ’ জারি করেছে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। সোমবার (২ ডিসেম্বর) এ অধ্যাদেশটির গেজেট প্রকাশ করা হয়। অধ্যাদেশে জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার ট্রাইব্যুনা

সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।