বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লা বুলু বলেছেন, ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার করলে ৩০ লাখ শহিদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করে স্বাধীনতাকে অস্বীকার করা হবে। যারা ১৯৪৭ সালের পর ২৪-এর গণঅভ্যুত্থানের কথা বলে তারা স্বাধীনতার ইতিহাস মুছে ফেলতে চায়। তিনি বলেন, কিছু লোক দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করতে চায়। তারা জানেন না ৭১-এ জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষণার পর সেনাবাহিনী পাকিস্তান আর্মির বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণার মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধ শুরু করে দেশ স্বাধীন করেছে। ৯০ সালে জনতার গণঅভ্যুত্থানে সেনাবাহিনী প্রধান সেনাশাসক এরশাদকে সমর্থন না করে জনতার পক্ষে গিয়ে সেদিন এরশাদকে ক্ষমতাচ্যুত করেছিল। ২৪-এও সেনাপ্রধান ওয়াকার উজ্জামান ফ্যাসিস্ট হাসিনার পক্ষ না নিয়ে জনতার পক্ষ নিয়ে হাসিনাকে তার বাপের বাড়ি ভারতে পাঠিয়ে দিয়ে জনতার বিজয়ে সহযোগিতা করেছেন। তিনি অনতিবিলম্বে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, তা নাহলে দেশের আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হবে না।
-67ee96f7b46c0.jpg)
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী বরকত উল্লা বুলু বলেছেন, ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার করলে ৩০ লাখ শহিদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করে স্বাধীনতাকে অস্বীকার করা হবে। যারা ১৯৪৭ সালের পর ২৪-এর গণঅভ্যুত্থানের কথা বলে স্বাধীনতা অস্বীকার করতে চায় তারা স্বাধীনতার ইতিহাস মুছে ফেলতে চায়।
একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
