Web Analytics

প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত আগামী ডিসেম্বর মাসে নির্বাচন আয়োজন নিয়ে তৈরি হয়েছে একধরনের অনিশ্চয়তা। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের অংশ এবং সীমানা পুনর্নির্ধারণ আইনের সংশোধনের কারণে আটকে আছে নির্বাচনের প্রস্তুতি! এই দুই আইনে কী সংশোধন হবে, ধারণা নেই নির্বাচন কমিশনের। কোনো নির্দেশনাও পাচ্ছে না কমিশন। এছাড়াও এবার নতুন করে ১৮ লাখ ৪৯ হাজার ৩২৬ জন নতুন ভোটার ২৬ সালের ২ জানুয়ারি থেকে ভোটারযোগ্য হবেন।‌ ডিসেম্বরে ভোট হলে ভোট দিতে পারবেন না তারা। সিইসি বলেন, সংস্কার কার্যক্রমের জন্য প্রস্তুতিতে আটকে আছি। সময় মতো আইন সংশোধন হবে নাকি বিদ্যমান আইনে চলবে জানতে না পারলে ডিসেম্বরে নির্বাচন সম্ভব নয়, যোগ করেন তিনি। প্রেস সচিব বলেছেন নির্বাচনের তারিখ জাতীয় ঐক্যমতের ভিত্তিতে ঘোষিত হবে। এর আগে ১৬ই ডিসেম্বর প্রধান উপদেষ্টা ২৫ এর ডিসেম্বর অথবা ২৬ এর প্রথম দিকে নির্বাচনের সময়রেখা ঘোষণা করেছিলেন।

Card image

নিউজ সোর্স

ডিসেম্বরে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অনিশ্চয়তা!

প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত আগামী ডিসেম্বর মাসে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন নিয়ে এক ধরনের অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের অংশ এবং সীমানা পুনর্নির্ধারণ আইনের সংশোধনের কারণে আটকে আছে যাবতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি। কেননা এই দুটি আইনে কী কী সংশোধন আনা হবে—সে বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা নেই নির্বাচন কমিশনের (ইসি)। আগামী জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা ছাড়া কমিশনকে কোনো ধরনের নির্দেশনাও দেওয়া হয়নি।


একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।