Web Analytics

বাংলাদেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা একসময় সুষ্ঠু নির্বাচনের নিশ্চয়তা হিসেবে বিবেচিত হলেও রাজনৈতিক ও আইনি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে এটি বাতিল হয়। ১৯৯০-এর দশকে বিরোধী দলগুলোর নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবির প্রেক্ষিতে ১৯৯৬ সালে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে এই ব্যবস্থা চালু হয়। এর অধীনে ১৯৯৬ ও ২০০১ সালের নির্বাচন তুলনামূলকভাবে গ্রহণযোগ্য ছিল। তবে ২০০৬ সালে প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগ নিয়ে বিরোধের কারণে রাজনৈতিক অচলাবস্থা সৃষ্টি হয় এবং সেনা-সমর্থিত ১/১১ সরকার ক্ষমতা নেয়। ২০১১ সালে সুপ্রিম কোর্ট ত্রয়োদশ সংশোধনীকে অসাংবিধানিক ঘোষণা করে এবং পরবর্তীতে পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা স্থায়ীভাবে বাতিল করা হয়। এরপর ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনগুলো ক্ষমতাসীন দলের অধীনে অনুষ্ঠিত হলেও এর স্বচ্ছতা ও গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে দেশ-বিদেশে ব্যাপক বিতর্ক দেখা দেয়। বিরোধী দলগুলো দাবি করে, ক্ষমতাসীন দলের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়।

20 Nov 25 1NOJOR.COM

বাংলাদেশে আদালতের রায় ও রাজনৈতিক বিরোধের পর তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল হয়

নিউজ সোর্স

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা যেভাবে বাতিল হয়েছিল

বাংলাদেশের রাজনীতিতে আলোচিত বিষয়গুলোর একটি তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা। এটি কেবল একটি প্রশাসনিক কাঠামোর প্রশ্ন নয়, বরং দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পারস্পরিক আস্থাহীনতা ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে বিশ্বাস-অবিশ্বাসেরও একটি প্রতিফলন। মূলত ক্ষমতাসীন দলের অধীন

সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।