Web Analytics

রানীমীড ট্রাস্ট ও মানবাধিকার সংগঠন রিপ্রিভের এক যৌথ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্যের প্রায় ৯০ লাখ মুসলিম—যাদের অধিকাংশই বাংলাদেশি, ভারতীয় ও পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত—সরকারের নাগরিকত্ব বাতিলের গোপনীয় ক্ষমতার কারণে ঝুঁকিতে রয়েছেন। বর্তমান আইনে স্বরাষ্ট্র দপ্তর মনে করলে, কোনো ব্যক্তি অন্য নাগরিকত্ব পাওয়ার যোগ্য হলেই তার ব্রিটিশ নাগরিকত্ব বাতিল করা যেতে পারে। এই ক্ষমতা দক্ষিণ এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার সঙ্গে যুক্ত নাগরিকদের ওপর অসমভাবে প্রভাব ফেলছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

রিপোর্টে বলা হয়, এই নীতি কার্যত নাগরিকত্বে জাতিগত শ্রেণিবিন্যাস তৈরি করেছে, যেখানে অশ্বেতাঙ্গ ব্রিটিশদের নাগরিকত্ব শর্তসাপেক্ষ। রিপ্রিভের মায়া ফোয়া অভিযোগ করেন, ধারাবাহিক সরকারগুলো রাজনৈতিক স্বার্থে এই ক্ষমতা বাড়িয়েছে। রানীমীডের শাবানা বেগম বলেন, স্বরাষ্ট্র দপ্তরের আওতায় নাগরিকত্ব বাতিলের একটি ‘শীতল স্রোত’ বইছে, যা মুসলিম সম্প্রদায়ের ওপর গভীর প্রভাব ফেলছে।

বিশ্লেষকেরা সতর্ক করেছেন, এই নীতি সমান নাগরিক অধিকারের ধারণাকে দুর্বল করছে এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মধ্যে অবিশ্বাস বাড়াতে পারে। স্বরাষ্ট্র দপ্তর এখনো এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।

13 Dec 25 1NOJOR.COM

যুক্তরাজ্যে গোপনীয় আইনে লাখো মুসলিম নাগরিকত্ব হারানোর ঝুঁকিতে

নিউজ সোর্স

ব্রিটিশ নাগরিকত্ব হারানোর ঝুঁকিতে লাখো মুসলিম, বেশির ভাগই বাংলাদেশ–ভারত–পাকিস্তানের

যুক্তরাজ্য সরকারের ‘চরম ও গোপনীয়’ নাগরিকত্ব বাতিল করার ক্ষমতার কারণে ব্রিটিশ নাগরিকত্ব হারানোর ঝুঁকিতে আছেন দেশটির প্রায় এক কোটি মুসলিম। যাদের বেশির ভাগই আবার বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত। 
এই ক্ষমতা তাদের জাতীয়তা থেকে বঞ্চিত হওয়ার ঝুঁকিতে ফ