Web Analytics

বিদেশি নাগরিকদের গণহারে ভিসা বাতিলের ক্ষমতা অর্জনের চেষ্টা করছে কানাডা সরকার, মূলত বাংলাদেশ ও ভারতের ভিসা আবেদন জালিয়াতির অভিযোগকে কেন্দ্র করে। সিবিসি নিউজের প্রকাশিত নথিতে দেখা যায়, কানাডার অভিবাসন, শরণার্থী ও নাগরিকত্ব বিভাগ (আইআরসিসি) এবং কানাডা বর্ডার সার্ভিসেস এজেন্সি (সিবিএসএ) যুক্তরাষ্ট্রের অংশীদারদের সঙ্গে মিলে একটি কর্মদল গঠন করেছে। এর লক্ষ্য হলো ভুয়া ভ্রমণ ভিসা আবেদন শনাক্ত ও বাতিলের ক্ষমতা জোরদার করা। নথিতে বাংলাদেশ ও ভারতকে ‘নির্দিষ্ট চ্যালেঞ্জিং দেশ’ হিসেবে উল্লেখ করে এই পদক্ষেপের যৌক্তিকতা তুলে ধরা হয়েছে। যদিও প্রকাশ্যে অভিবাসনমন্ত্রী লেনা দিয়াব কেবল মহামারি বা যুদ্ধের মতো পরিস্থিতিকে কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন, কোনো দেশের নাম বলেননি। বিল সি–১২ নামে এই প্রস্তাব ইতিমধ্যেই ৩০টির বেশি সুশীল সমাজের সংগঠনের উদ্বেগ তৈরি করেছে। তাদের আশঙ্কা, এই ক্ষমতা সরকারকে ‘গণবহিষ্কারের অস্ত্র’ তৈরি করার সুযোগ দেবে। আইনজীবীরাও সন্দেহ করছেন, আবেদন জট কমাতে এটি ব্যবহার করা হতে পারে কি না। আইআরসিসি জানিয়েছে, সীমান্তে ভিড় ও অবৈধ পারাপার ঠেকাতে তারা ‘দৃঢ় পদক্ষেপ’ নিয়েছে, যার ফলে অবৈধভাবে মার্কিন সীমান্ত অতিক্রমের হার ৯৭% কমেছে এবং ভিসা বাতিলের হার বেড়েছে ২৫%।

05 Nov 25 1NOJOR.COM

দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর ভিসা আবেদন জালিয়াতি রোধে নতুন পদক্ষেপ নিচ্ছে কানাডা

নিউজ সোর্স

বাংলাদেশি ও ভারতীয়দের ভিসা গণহারে বাতিলের ক্ষমতা চাইছে কানাডা

কানাডার সরকার বিদেশিদের গণহারে ভিসা বাতিলের ক্ষমতা পাওয়ার চেষ্টা করছে। এর পেছনে মূল কারণ হিসেবে অভিযোগ তোলা হয়েছে, ভারত ও বাংলাদেশ থেকে আসা ভিসা আবেদনে জালিয়াতির ঘটনা ঘটছে।

সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।