Web Analytics

পিলখানা হত্যাকাণ্ড, ন্যায়বিচার ও সার্বভৌমত্ব প্রশ্নে আলোচনা সভায় বক্তারা বলেছেন, এই হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী শেখ হাসিনা, বাস্তবায়ন করেছেন ভারতের নির্দেশে। ভারতীয় সীমান্তে একজন বিজিবি দশজন বিএসএফের সমান, বিজিবির শক্তি তথা কর্মকর্তারা সেনাবাহিনীর সদস্য, এজন্য তাদের হত্যা করা হয়েছে। তথ্য উপাত্ত, শহীদ ও ক্ষতিগ্রস্তদের স্বাক্ষ্য থেকে ভারতের প্রশিক্ষিত ফোর্স ও লীগের সন্ত্রাসীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা গেছে বলেও জানান তারা। এই সময় শেখ হাসিনা, শেখ সেলিম, শেখ তাপস, মির্জা আজম ও নানকদের বিচারের দাবি তোলা হয়। মেজর মোহসীন বলেন, শেখ হাসিনাকে ২৫ ফেব্রুয়ারি নীরবতা থাকায় প্রশ্ন করলে তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়। তাসনুভা বলেন, এই হত্যাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড শেখ হাসিনা‌।

Card image

নিউজ সোর্স

পিলখানা হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী হাসিনা

পিলখানা হত্যাকাণ্ড, ন্যায়বিচার ও সার্বভৌমত্ব প্রশ্নে আলোচনা সভায় বক্তারা বলেছেন, পিলখানা হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী শেখ হাসিনা। ভারতের নিদের্শনায় হাসিনার পরিকল্পনায় সেনা কর্মকর্তাদের হত্যা করা হয়। বিজিবি সদস্যরা সীমান্তে দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছেন। একজন বিজিবি সদস্য দশজন বিএসএফ সদস্যের সমান। বিএসএফের কাছে বিজিবি সদস্যরা আতংকের নাম। তারা প্রায়ই বিজিবি সদস্যদের কাছে পরাজিত হয়েছে। আর বিজিবির শক্তি হচ্ছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা। বিজিবির কর্মকর্তারা সবাই সেনা সদস্য। ভারত শেখ হাসিনাকে দিয়ে সেই সেনা কর্মকর্তাদের নির্মমভাবে হত্যা করে। এই হত্যাকাণ্ডে ভারতের প্রশিক্ষিত বাহিনীর সদস্যসহ আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা সরাসরি অংশগ্রহণ করে। এর তথ্যউপাত্ত খোদ শহীদ ও ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের সাক্ষ্য থেকেই উঠে এসেছে। যারা পিলখানা হত্যাকাণ্ডে নানাভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। খুনি হাসিনাসহ শেখ সেলিম, শেখ তাপস, মির্জা আজম, নানকরা প্রকাশ্যেই এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত ছিলেন। এদেরসহ সব অপরাধীর চূড়ান্ত বিচার নিশ্চিত করতে হবে।


একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।