Web Analytics

পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্যানুযায়ী, দেশে খুন ও অপহরণের মতো ভয়াবহ অপরাধ বেড়েছে। এদিকে প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, ২০২৫ সালে অপরাধের সংখ্যা বেশি দেখা গেলেও এটি মূলত পূর্ববর্তী সরকারের আমলে গোপন থাকা মামলাগুলোর নতুন করে রেকর্ডের ফল। দেখা গেছে, গত ২০ মাসে মোট ৬ হাজার ৫৬টি হত্যা মামলা দায়ের হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ৩৫৮টি অপহরণের মামলা দায়ের হয়েছে। শফিকুল বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের শেষ ১৩ মাসে খুনের হার তুলনামূলকভাবে বেশি দেখা যাচ্ছে। এর প্রধান কারণ হলো, শেখ হাসিনার ১৬ বছরের শাসনামলে সংঘটিত অন্তত ১ হাজার ১৩০টি খুনের মামলা বিপ্লবের পর নতুন করে দায়ের হয়েছে। আরো বলেন, পূর্বে শাসক দলের সন্ত্রাসীরা এসব হত্যাকাণ্ড গোপন করেছিল এবং পুলিশকেও মামলা নিতে নিরুৎসাহিত করেছিল। তিনি বলেন, শাসক দলের সময় ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রেই মামলা করতে দেওয়া হতো না। বিশেষত অপরাধীরা যদি ক্ষমতাসীন দলের কর্মী হতো। পুলিশও তাদের বিরুদ্ধে মামলা নিতে অনীহা দেখাতো। প্রেস সচিব জানান, কিছু অপরাধের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কমেছে। অপরাধের জবাবদিহি উন্নত হয়েছে। এখন ভুক্তভোগীরা রাজনৈতিক সন্ত্রাসের ভয়ে দমে না গিয়ে মামলা করতে পারছেন এবং পুলিশও তাদের বাধা দিচ্ছে না।

Card image

নিউজ সোর্স

পুলিশের দেওয়া খুন অপহরণ বৃদ্ধির তথ্যের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব

পুলিশ সদর দপ্তরের সাম্প্রতিক পরিসংখ্যানের তথ্যানুযায়ী, রাজধানীসহ সারা দেশে খুন ও অপহরণের মতো ভয়াবহ অপরাধ বেড়েছে এমন ইঙ্গিত থাকলেও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, ২০২৫ সালে অপরাধের সংখ্যা বেশি দেখা গেলেও এটি মূলত পূর্ববর্তী সরকারের আমলে গোপন থাকা মামলাগুলোর নতুন করে রেকর্ডের ফল।

সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।