Web Analytics

অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন এনসিপি নেতা সারজিস আলমের শ্বশুর। এর সমালোচনার প্রেক্ষিতে সারজিস লেখেন, আমার নিকটাত্মীয় ১৯৯১-৯২ সেশনে ঢাবির আইন বিভাগে ভর্তি হন। ভর্তি পরীক্ষার মার্কসে তিনি ১ম স্থান অধিকার করেন। আইন বিভাগ থেকে এলএলবি ও এলএলএম শেষ করে ১৯৯৮ সালে তিনি বার কাউন্সিলের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে আইনজীবী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। সার্জিস জানান, ২০০৬ সালে তিনি সুপ্রিম কোর্টে আইন পেশায় নিয়োজিত হন। বর্তমানে তিনি হাইকোর্ট বিভাগ এবং আপিল বিভাগে আইনজীবী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। আমার সঙ্গে পারিবারিক সম্পর্কের পূর্ব থেকেই তিনি ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সারজিস জানান, তার শ্বশুরের শতাধিক জুনিয়র সুপ্রিম কোর্ট ও নিম্ন আদালতে আইন পেশায় প্রতিষ্ঠিত। তাছাড়া তিনি নবগঠিত ‘সুপ্রিম জুডিশিয়াল অ্যাপোয়েন্টমেন্ট কাউন্সিল’ কর্তৃক সব যোগ্যতার শর্ত পূরণ করে যাবতীয় বাছায়ে উত্তীর্ণ হয়ে এই সম্মান অর্জন করেছেন। এখানে তার এই যোগ্যতা ও পরিশ্রমকে একপাশে রেখে আমার নাম টেনে নিয়ে আসা সংকীর্ণ মানসিকতার পরিচয়।

Card image

নিউজ সোর্স

বিচারক শ্বশুরকে নিয়ে যে ব্যাখ্যা দিলেন সারজিস

অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন এনসিপি নেতা সারজিস আলমের শ্বশুর। এ খবর ছড়িয়ে পড়তেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তা শেয়ার করতে শুরু করেন অনেকেই। এ নিয়ে ফেসবুকে একটা পোস্ট দেন আল জাজিরার সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের। সেই পোস্টের নিচে কমেন্ট করেছেন সারজিস আলম। সেখান শ্বশুরের অতিরিক্ত বিচারক হওয়ার ব্যাখ্যাও দিয়েছেন তিনি।


একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।