Web Analytics

গণঅভ্যুত্থানের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে, কিন্তু একই সময়ে বাংলাদেশ ক্রমবর্ধমান নিরাপত্তা সংকটে পড়েছে। ভারতের সীমান্তে সামরিক উপস্থিতি, পার্বত্যাঞ্চলে সশস্ত্র গোষ্ঠীর সক্রিয়তা এবং মিয়ানমারের গৃহযুদ্ধ দেশের সার্বভৌমত্বের জন্য নতুন হুমকি তৈরি করছে। বিশ্লেষকদের মতে, পুরোনো ট্যাংক, যুদ্ধবিমান ও নৌযানে নির্ভরশীল প্রতিরক্ষা কাঠামো বর্তমান বাস্তবতায় অপ্রতুল।

প্রস্তাবিত আধুনিকায়ন রোডম্যাপ ২০২৫ থেকে ২০৪০ সাল পর্যন্ত তিন ধাপে সশস্ত্র বাহিনীকে প্রযুক্তিনির্ভর ও সমন্বিত কাঠামোয় রূপান্তরের পরিকল্পনা দেয়। তাৎক্ষণিক পর্যায়ে আধুনিক ট্যাংক, ৪.৫ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান, গাইডেড মিসাইল ফ্রিগেট ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সংগ্রহের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। মধ্যমেয়াদে যৌথ কমান্ড, দেশীয় প্রতিরক্ষা উৎপাদন ও সাইবার সক্ষমতা বৃদ্ধির পরিকল্পনা রয়েছে। দীর্ঘমেয়াদে নীলজলে সক্ষম নৌবাহিনী ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা-নির্ভর গবেষণায় বিনিয়োগের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা জিডিপির ২ শতাংশ পর্যন্ত প্রতিরক্ষা বাজেট বৃদ্ধির পরামর্শ দিয়েছেন। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাতীয় নিরাপত্তাই এখন বাংলাদেশের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হওয়া উচিত।

22 Dec 25 1NOJOR.COM

আঞ্চলিক উত্তেজনার মধ্যে পুরোনো প্রতিরক্ষা কাঠামো সংস্কারে বাংলাদেশের ধাপে ধাপে আধুনিকায়ন পরিকল্পনা

নিউজ সোর্স

নিরাপত্তা হুমকি ও প্রস্তুতি : প্রতিরক্ষা আধুনিকায়ন

বাংলাদেশ আজ তার ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছে। গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত ফ্যাসিবাদী শাসনের পর অন্তর্বর্তী সরকার তিনটি মৌলিক দায়িত্ব নিয়ে ক্ষমতায় আসে প্রশাসনিক ও প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার, জুলাই বিপ্লবসংক্রান্ত অপরাধীদের বিচ