Web Analytics

গাজায় যুদ্ধ শুরুর পর থেকে একের পর এক হামলা, আর অবিস্ফোরিত বোমায় গাজার শিশুদের চোখের আলো কেড়ে নিচ্ছে ইসরাইলি সেনারা। ঘরের বাইরে খেলতে বের হয় সাত বছরের মোহাম্মদ হিজাজি। একটুখানি আনন্দের খোঁজে। হঠাৎ, এক ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে উঠে গোটা এলাকা। মুহূর্তেই নেমে আসে নীরবতা। তারপর চিৎকার। নিভে গেল মোহাম্মদের ডান চোখের আলো। ফিলিস্তিনি কিশোরী মাইসা আল-গানদুরও একই পরিস্থিতির শিকার হয়। একসময় স্বপ্ন দেখত চিকিৎসক কিংবা শিক্ষক হওয়ার। কিন্তু মাত্র ১৪ বছর বয়সে এক ইসরাইলি হামলায় তার চোখের দৃষ্টিও চলে গেছে। মাইসা বলেছে, ‘আমরা গাজায় আর জীবনযাপন করছি না। কেবল মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করছি। আমাদের জীবন মৃত্যুতে পরিণত হয়েছে।’

Card image

নিউজ সোর্স

গাজার শিশুদের চোখের আলো কেড়ে নিচ্ছে ইসরাইলের সেনারা

মার্চ মাসের ২৫ তারিখ। গাজার বেইত লাহিয়ায় সকালটা ছিল অন্যসব দিনের মতোই। ঘরের বাইরে খেলতে বের হয় সাত বছরের মোহাম্মদ হিজাজি। একটুখানি আনন্দের খোঁজে। চারপাশে ধ্বংস, শ্বাসরুদ্ধ বাতাস, অজানা আতঙ্ক- তবুও শিশুদের মন তো যুদ্ধ মানে না। কিন্তু সেদিনের সকালটা আর স্বাভাবিক রইল না। হঠাৎ, এক ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে উঠে গোটা এলাকা। মুহূর্তেই নেমে আসে নীরবতা। তারপর চিৎকার। নিভে গেল মোহাম্মদের ডান চোখের আলো। থমকে গেল সেই নিষ্পাপ শিশুর শৈশব। যুদ্ধ শুরুর পর থেকে একের পর এক হামলা, আর অবিস্ফোরিত বোমায় গাজার শিশুদের চোখের আলো কেড়ে নিচ্ছে ইসরাইলি সেনারা। এপি।


একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।