Web Analytics

শতাধিক দেশে ওষুধ রফতানি করে বাংলাদেশ। তবে, কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় বাড়েনি রফতানির অঙ্ক। গেলো অর্থবছরে রফতানি হয় ২১ কোটি ডলারের ওষুধ। তার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে রফতানির পরিমাণ মাত্র ২ কোটি ডলার। এমন অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধ রফতানিতে শতভাগ শুল্কের হুমকি দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাতে বাংলাদেশের বাজার সম্প্রসারণে আসতে পারে নিয়ন্ত্রণ। ওয়ান ফার্মার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান বললেন, আমাদের মতো দেশের ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা কমে যাবে। আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমাদের প্রতিযোগিতা তৈরি হবে। যেমন, ভারত পণ্য রফতানিতে যদি বাধার সম্মুখীন হয়, আবার সেই শিল্প যদি ওদের ওখানে থাকে, তাহলে তারা তা আমেরিকায় না করেও বাংলাদেশে করতে পারে। ভারত ও চীন যতটা ক্ষতিগ্রস্ত হবে, বাংলাদেশ ততটা হবে না এই মুহূর্তে। সিপিডির গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, অল্প পরিমাণে হলেও মার্কিন বাজারে যে সমস্ত পণ্যগুলো আমরা রফতানি করছি, সেই পণ্যগুলোর ক্ষেত্রে উচ্চশুল্ক যেহেতু ভোক্তার ওপরে বাড়তি চাপ তৈরি করবে, তাতে এই পণ্যগুলোর রফতানি সেখানে এক ধরনের নেতিবাচক চাপ ফেলবে। এই ধরনের উচ্চশুল্কের কারণে মার্কিন বাজারে যদি চীন বা ভারতের মতো সরবারহকরা যদি পণ্য রফতানি কমিয়ে দেন, তারা তখন বিকল্প বাজারগুলোতে এই ধরনের পণ্য রফতানি করতে চেষ্টা করবেন। সেখানে তখন একটা বাড়তি প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হতে পারে। বাংলাদেশ মূলত জেনেরিক ওষুধ উৎপাদন করে, যার চাহিদা বিশ্বব্যাপী বাড়ছে। ট্রাম্পের শুল্কের কারণে বেশি বেকায়দায় পড়বে চীন ও ভারত।

Card image

নিউজ সোর্স

যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধ রফতানিতে শতভাগ ট্যারিফ: বাংলাদেশের ক্ষেত্রে কেমন প্রভাব পড়তে পারে?

হাঁটি হাঁটি পা পা করে বিশ্ববাজারে অবস্থান জানান দিচ্ছে বাংলাদেশি ওষুধ। মানসম্পন্ন ওষুধ উৎপাদনে বিনিয়োগ বাড়িয়েছে অনেক উদ্যোক্তা। এখন শতাধিক দেশে ওষুধ রফতানি করে বাংলাদেশ। তবে, কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় বাড়েনি রফতানির অঙ্ক।


একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।