Web Analytics

বিশ্ব ইতিহাসে বহু রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকারপ্রধান ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্নীতি বা রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি হয়েছেন। ১৬৪৯ সালে ইংল্যান্ডের রাজা প্রথম চার্লস পার্লামেন্টের বিরোধিতা ও রাষ্ট্রদ্রোহের দায়ে শিরচ্ছেদে মৃত্যুদণ্ড পান। তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী আদনান মেন্ডেরেস ১৯৬১ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের পর সংবিধান লঙ্ঘন ও দুর্নীতির অভিযোগে ফাঁসিতে ঝুলে মৃত্যুবরণ করেন। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলী ভুট্টো ১৯৭৯ সালে বিতর্কিত বিচারের পর ফাঁসিতে ঝুলে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়। একই বছর ইরানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী আমির-আব্বাস হোবেইদাকে ইসলামি বিপ্লবের পর গুলি করে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়, যা আন্তর্জাতিকভাবে সমালোচিত হয়। এছাড়া ফ্রান্সের রাজা ষোড়শ লুই, হাঙ্গেরির ইমরে ন্যাগি, রোমানিয়ার নিকোলাই চাউশেস্কু ও জাপানের হিদেকি তাজিও মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হন। এসব ঘটনা ক্ষমতার অপব্যবহার ও স্বৈরশাসনের পরিণতি হিসেবে ইতিহাসে চিহ্নিত।

18 Nov 25 1NOJOR.COM

ক্ষমতার অপব্যবহার ও রাষ্ট্রদ্রোহে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত বিশ্বনেতাদের ঐতিহাসিক উদাহরণ

নিউজ সোর্স

দেশে দেশে সরকার প্রধানদের মৃত্যুদণ্ড

বিশ্বরাজনীতির ইতিহাসে প্রেসিডেন্ট বা প্রধানমন্ত্রী পদটির আরেক নাম দেশনায়ক। রাষ্ট্র ও জনগণের আলোর পথের দিশারি। রাষ্ট্র পরিচালনার সেই গৌরবময় চেয়ারে বসে নিজের কর্মফলে কেউ হন ধিক্কৃত, কেউ নন্দিত। কৃতকর্মের দায়ে গদি থেকে ছিটকে পড়তেই আবার রাষ্ট্রযন্ত্রের ক

সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।