Web Analytics

এনসিপি নেতা সারজিস আলম লেখেন, সেদিন পঞ্চগড়ে মতবিনিময় সভায় বলেছিলাম- তেঁতুলিয়া উপজেলায় কিছু বিএনপি’র নেতাকর্মী নিয়মিত চাঁদাবাজিতে জড়িত। এতে তাদের এবং তাদের কতিপয় সুবিধাভোগী কর্মীদের জ্বালাপোড়া শুরু হয়েছে। তিনি বলেন, প্রথমবার শুধু সতর্ক করেছিলাম। এখন আপনারা যদি এটা প্রমাণ করার চ্যালেঞ্জ করেন তাহলে মুখ দেখানোর মত অবস্থা থাকবে কি না সেটা একবার চিন্তা করে নেন। কারণ কত ধরনের অপকর্মের সাথে আপনারা জড়িত এবং কত পরিমাণ অবৈধ টাকা এই এক বছর উপার্জন করেছেন সেটা আমার চেয়েও আপনারা ভালো জানেন। প্রমাণ হাজির করলে সেটা কিন্তু শুধু তেঁতুলিয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না। তিনি উল্লেখ করেন, বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর থেকে শুরু করে পাথরের ট্রাকে চাঁদাবাজি, অবৈধ ড্রেজিং মেশিন দিয়ে বালু ও পাথর উত্তোলন থেকে শুরু করে টেন্ডারবাজির নামে লুটপাট, মোটা অংকের অর্থ কালেকশন; সব প্রকাশ করা হবে। সারজিস বলেন, কে কাকে দিয়ে কি করায়, কার ডান হাত কে, বাম হাত কে, কার পরিবারের সদস্য কোন কাজে জড়িত, সব তথ্য প্রমান আছে। চোরের মায়ের বড় গলার দিন শেষ। সাধু সেজে নেতা হওয়ার মুখোশ একদম খুলে দেওয়া হবে। শুধু সময়ের অপেক্ষা।

Card image

নিউজ সোর্স

চাঁদাবাজি নিয়ে নিজ এলাকার বিএনপি নেতাদের চ্যালেঞ্জ ছুড়লেন সারজিস

এবার নিজ এলাকা পঞ্চগড়ের বিএনপির নেতাকর্মীদের চাদাবাজি নিয়ে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। তিনি বলেন তার এলাকার বিএনপি নেতাদের কর্মকাণ্ড প্রমাণ করার চ্যালেঞ্জ যদি তাকে দেয়া হয় তাহলেও কারোর মুখ দেখানোর মতো অবস্থা থাকবে না।

সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।