Web Analytics

বাংলাদেশে বৈধভাবে করের পরিমাণ কমানোর অন্যতম উপায় হলো কর রেয়াতযোগ্য খাতে বিনিয়োগ করা। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নীতিমালা অনুযায়ী পাঁচটি প্রধান খাতে বিনিয়োগ করলে কর রেয়াতের সুবিধা পাওয়া যায়—জীবন বীমা, প্রভিডেন্ট ফান্ড, সঞ্চয়পত্র, ডিপিএস (ডিপোজিট পেনশন স্কিম) এবং ট্রেজারি বন্ড বা শেয়ার। নিজের নামে জীবন বীমা গ্রহণ ও প্রিমিয়াম পরিশোধ করলে তা বিনিয়োগ হিসেবে গণ্য হয়। প্রভিডেন্ট ফান্ডে কর্মী ও নিয়োগকর্তার যৌথ সঞ্চয়ও কর রেয়াতযোগ্য। সরকার ইস্যুকৃত সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করলে নিরাপদ মুনাফার পাশাপাশি সর্বোচ্চ কর রেয়াত মেলে। ডিপিএসে নিয়মিত মাসিক জমা বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচিত হয় এবং কর রেয়াতের সুযোগ দেয়। এছাড়া সরকারি ট্রেজারি বন্ড ও শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ করেও কর রেয়াত পাওয়া যায়। ট্রেজারি বন্ডে সর্বোচ্চ পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত রেয়াত পাওয়া যায়, তবে শেয়ারে বিনিয়োগের কোনো ঊর্ধ্বসীমা নেই।

01 Dec 25 1NOJOR.COM

বাংলাদেশে কর রেয়াতের সুবিধা পাওয়া যায় এমন পাঁচটি বিনিয়োগ খাত নির্ধারণ করা হয়েছে

নিউজ সোর্স

কর রেয়াত পেতে বিনিয়োগ করবেন যে ৫ খাতে

কর রেয়াত বলতে বোঝায়—বৈধ উপায়ে করের পরিমাণ কমানো বা কর কম দেওয়ার সুযোগ গ্রহণ করা। বিনিয়োগ বা দান এ ধরনের কর রেয়াত পাওয়ার অন্যতম স্বীকৃত ও বৈধ মাধ্যম। প্রতি বছর জুলাই থেকে পরের বছরের জুন পর্যন্ত এই ১২ মাসের আয়ের ওপর কর নির্ধারিত হয়। এই সময়সীম

সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।