Web Analytics

জামায়াত আমির শফিকুর রহমান বলেন, ২০০১ সালের নির্বাচনের পর কুলাউড়াবাসীর সামনে ২৪ বছর পর কথা বলার সুযোগ হয়েছে। আমি কি যুদ্ধাপরাধী? না; অথচ আমার উপর যুদ্ধাপরাধের মামলা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। যুদ্ধের সময় আমার বয়স ছিল সাড়ে ১২ বছর। তিনি বলেন, কেউ আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগও দেয়নি, সাক্ষ্যও দেয়নি। হিন্দু ভাইয়েরাও তাতে রাজি হয়নি। আমি সেই সময় জামায়াতে ইসলামীও করতাম না। আমি অন্য একটা সংগঠন করতাম। যেটা বলতে এখন লজ্জা হয়। বিগত জালিম সরকারের আমলে আমরা ১১ জন শীর্ষ নেতাকর্মীকে হারিয়েছি। ৫ শতাধিক মানুষ পঙ্গু হয়েছে। আমাদের নিবন্ধন বাতিল করা হয়েছিল। আগস্টের ১ তারিখ আমাদের নিষিদ্ধ করা হয়। সে সময় আল্লাহকে বলেছিলাম; ৪ দিন পর আল্লাহর বিচার হয়েছে। জুলাই বিপ্লবে ছাত্রদের সঙ্গে আমরাও ছিলাম। জালিমের মাথা আল্লাহ গুঁড়িয়ে দিয়েছেন। এই সময় তিনি শহীদদের উৎসর্গে একটি কল্যাণকর রাষ্ট্র গঠনের জন্য নিজেদের জনসমর্থনের কথাও জানান দেন।

Card image

নিউজ সোর্স

আমার বয়স ছিল সাড়ে বারো, তবু যুদ্ধাপরাধের মামলা দেওয়ার চেষ্টা করেছে: শফিকুর রহমান

জামায়াতে ইসলামীর আমির ও কুলাউড়ার কৃতি সন্তান ডা. শফিকুর রহমান বলেন, জন্মস্থানের একটা মায়া একটা ভালোবাসা আছে। ২০০১ সালের নির্বাচনের পর আপনাদের সামনে ২৪ বছর পর কথা বলার সুযোগ হয়েছে। কুলাউড়ার মানুষ যেভাবে চিনে অন্য কেউ সেভাবে চিনে না। আমি কি যুদ্ধাপরাধী? না; অথচ আমার উপর যুদ্ধাপরাধের মামলা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। যুদ্ধের সময় আমার বয়স ছিল সাড়ে ১২ বছর। সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে- এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা? তাও চেষ্টা করা হয়েছে।