Web Analytics

জিওপি নেতা রাশেদ খান বলেন, ‘আমরা বিচার ও সংস্কারের কথা শুনলে খুশিতে আত্মাহারা হয়ে পড়ি! এই বুঝি হাসিনাকে ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলিয়ে গণহত্যার বিচার সম্পন্ন হয়ে গেলো! কিন্তু কথায় আছে না- ‘সময় গেলে সাধন হবে না’! ঠিক ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস স্যার সময়ে সঠিক কাজটি করতে পারেননি। এর অন্যতম কারণ হলো তার ভুল টিম সিলেকশন। রাশেদ বলেন, ফ্রান্স থেকে ফিরে এসে যাদের নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করেছেন তারা ইন্টার্ন চিকিৎসকের মত। ইন্টার্ন উপদেষ্টাদের মাধ্যমে এই ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার সার্জারি করাতে গিয়ে তিনি রাষ্ট্রের পুরো অঙ্গে ক্যান্সারের মত ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা ছড়িয়ে ফেলেছেন বা বহাল রেখেছেন। তার মতে, ‘গণঅভ্যুত্থানের পরে প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী সুবিধাভোগীদের, যারা প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে ফ্যাসিবাদী কাঠামো সৃষ্টির দায়িত্ব পালন করেছে, তাদের চাকরিচ্যুত করা, শাস্তির মুখোমুখি করা। বিচার ও সংস্কারের মিষ্টি কথা যে তারা বলেন, সেটি আমার কাছে অবিশ্বাস লাগে। উপদেষ্টা পরিষদের এনজিও সার্কেলটা মিষ্টি কথায় পটু, কিন্তু বাস্তবায়নে তারা কার্যত উদাসীন ও অনভিজ্ঞ! বারবার পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখে আমাদের যোদ্ধারা জীবন দেয়, তবুও রাষ্ট্রের গুণগত ও পদ্ধতিগত পরিবর্তন হয়না!’

Card image

নিউজ সোর্স

ড. ইউনূসের ‘মিষ্টি কথার’ সমালোচনা করে যা বললেন রাশেদ খান

গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান কয়েকদিন আগেই বলেছিলেন, ‘শতভাগ গ্যারান্টি দিয়ে বলছি, প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত সময়েই নির্বাচন হবে’। বুধবার (১৩ আগস্ট) সকালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে ড. ইউনূসের নির্বাচনের সময়সীমা ঘোষণার প্রশংসা করলেও, এবার যথারীতি একহাত নিয়েছেন তার।


একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।