Web Analytics

প্রতিকূল আবহাওয়া, শ্রমিক অসন্তোষ ও উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধির কারণে ২০২৫ সালে দেশের চা উৎপাদন ১০–১২ শতাংশ কমেছে। মৌলভীবাজারসহ প্রধান চা উৎপাদন এলাকায় দীর্ঘ খরা, ভারী বৃষ্টিপাত ও দেরিতে কুঁড়ি আসার ফলে উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে। এতে রপ্তানি বাণিজ্যে ধসের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

চা শিল্প সংশ্লিষ্টরা জানান, সার, গ্যাস, ডিজেল ও কীটনাশকের দাম বেড়ে যাওয়ায় উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পেলেও সরকার নির্ধারিত সর্বনিম্ন দাম (প্রতি কেজি ২৪৫ টাকা) যথেষ্ট নয়। নিলামে বিক্রি কমে গেছে এবং প্রতিবেশী দেশ থেকে নিম্নমানের চা অবৈধভাবে প্রবেশ করায় দেশীয় বাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। শ্রমিকরাও কম আয় করছেন, কারণ উৎপাদন কমে যাওয়ায় পাতা তোলার পরিমাণ হ্রাস পেয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, দ্রুত সরকারি সহায়তা, আধুনিক সেচব্যবস্থা ও গুণগত মান উন্নয়নের উদ্যোগ না নিলে চা শিল্প দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতির মুখে পড়বে। রপ্তানি পুনরুদ্ধারে সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ ও মানোন্নয়নের ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে।

22 Dec 25 1NOJOR.COM

খরা ও শ্রমিক অসন্তোষে চা উৎপাদন ১০–১২ শতাংশ কমে রপ্তানিতে ধসের আশঙ্কা

নিউজ সোর্স

নানা সমস্যায় কমছে চা উৎপাদন রপ্তানি বাণিজ্যে ধসের শঙ্কা | আমার দেশ

মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
প্রকাশ : ২২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮: ৪৯
মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
প্রতিকূল আবহাওয়ায় কমে গেছে চায়ের উৎপাদন। শ্রমিক অসন্তোষ, তীব্র খরা আর ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে চা-শিল্পে পড়েছে নেতিবাচক প্রভাব । শুধু তাই নয়, উৎপাদন কম হওয়ায় দেশের চাহিদা