সাতকানিয়ায় গণপিটুনিতে নিহতরা জামায়াত সমর্থক, দলের দাবি পরিকল্পিত হত্যা
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় ডাকাত সন্দেহে ‘গণপিটুনিতে’ নিহত দুজনকে নিজেদের কর্মী বলে দাবি করেছে জামায়াত ইসলামী।
সাতকানিয়ায় গণপিটুনিতে নিহত মোহাম্মদ নেজাম উদ্দিন (৪৫) এবং মোহাম্মদ ছালেককে (৩৫) জামাতের সমর্থক বলে দাবি করেছেন কাঞ্চনা ইউনিয়ন জামায়াত। এলাকাবাসীর দাবি, ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর এই প্রথম চার পাঁচটি সিএনজি নিয়ে এলাকায় এলে মাইকে ঘোষণা করা হয় ডাকাত পড়েছে। এরপর তাদের উপর হামলা করা হয়। নিহতরা গুলি করেছিল বলেও অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ বলছে নিহতদের থেকে অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। জামায়াত নেতা জায়েদ বলেন, তাদের সালিশী বিচারের নামে ‘ফন্দি’ করে সেখানে নিয়ে ডাকাত বলে মারধর করে খুন করা হয়েছে। উদ্ধার করতে গেলে রাস্তায় গাছ ফেলে আটকে রাখা হয়েছিল বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় ডাকাত সন্দেহে ‘গণপিটুনিতে’ নিহত দুজনকে নিজেদের কর্মী বলে দাবি করেছে জামায়াত ইসলামী।
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে গণপিটুনিতে নিহত দুজনের পরিচয় মিলেছে। তারা হলেন- উপজেলার কাঞ্চনা ইউনিয়নের মধ্যম কাঞ্চনা এলাকার মাহমুদুল হকের ছেলে মোহাম্মদ নেজাম উদ্দিন (৪৫) ও একই ইউনিয়নের গুরগুরি এলাকার আবদুর রহমানের ছেলে মোহাম্মদ ছালেক (৩৫)। সোমবার রাতে সাতকানিয়ার এওচিয়া ইউনিয়নের ছনখোলা পশ্চিমপাড়া এলাকায় গণপিটুনিতে দুজন নিহত হন বলে নিশ্চিত করেছে পুলিশ।
একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।