Web Analytics

উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, 'আপনাদের সুস্পষ্টভাবে জানাতে চাই খুনের মামলার আসামী সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বিদেশ গমনে বাধা দেয়ার দায়িত্ব পুলিশ ও গোয়েন্দা এজেন্সিগুলোর, যা কোনভাবেই আমার আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ারভুক্ত বিষয় নয়।’ তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণের সুযোগ রাখার লক্ষ্যে আইসিটি আইনে সংগঠনকে নিষিদ্ধ করার বিধান আইন মন্ত্রণালয়ের খসড়ায় ছিল।আমি নিজে এটা উপদেষ্টা পরিষদের সভায় উত্থাপন করেছি। আমার উত্থাপিত খসড়ার আমিই বিরোধিতা করবো এটা কিভাবে সম্ভব?’ আরো বলেন, আমাদের মধ্যে আওয়ামী লীগের বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের প্রশ্নে কোন দ্বিমত নেই। তবে পদ্ধতি নিয়ে সবার নিজস্ব মত থাকতেই পারে।’ আরও লেখেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধকরণ চাইলে বা বিচারিক আদালত এ সম্পর্কে কোনো পর্যবেক্ষণ বা রায় আসলে অবশ্যই আইনানুগভাবে দ্রুত আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা যাবে। আমরা সেই প্রত্যাশায় আছি। ইনশাল্লাহ।’

Card image

নিউজ সোর্স

আ.লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদে দ্বিমত নেই: আসিফ নজরুল

আওয়ামী লীগ ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার ৯ মাস পর কীভাবে তাদের মনোনীত সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ দেশত্যাগ করতে পারলেন তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এই অবস্থায় অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের দায় দেখছেন অনেকেই। অনেকে দোষারোপ করছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের ভূমিকা নিয়ে। কেউ কেউ এটাও বলছেন, এতদিনেও ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়ার পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা তার। যা নিয়েই এবার নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন আইন উপদেষ্টা।


একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।