Web Analytics

চলতি বছরে ইরানে আশুরা শুধুমাত্র শোকানুষ্ঠানে সীমাবদ্ধ ছিল না; বরং এটি রূপ নেয় জাতীয় ঐক্য ও ইসরাইল-যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের মহাসমাবেশে। নেতানিয়াহু ও রেজা পাহলভির সরকারবিরোধী আহ্বানের বিপরীতে ইরানিরা কারবালার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে শোককে পরিণত করেন প্রতিরোধে। শহীদদের ছবি, স্লোগান, ও শোকমিছিলে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ ছিল তাৎপর্যপূর্ণ। আয়াতুল্লাহ খামেনি শরীর রক্তাক্ত করে শোক পালনের পরিবর্তে রক্তদানের আহ্বান জানালে তা এবার বাস্তবে প্রতিফলিত হয়। আলেমরা আশুরাকে ইসলামি বিপ্লব ও প্রতিরোধের মূল উৎস বলছেন। শোকের মধ্যেও ইরানিরা মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে আশুরার আত্মিক শক্তিতে। লেখক : ইরানে বসবাসরত সাংবাদিক ও বিশ্লেষক

Card image

নিউজ সোর্স

ইসরাইলি হামলার পর ইরানে ব্যতিক্রমী আশুরা

ইরানে ১০ মহররম বা আশুরা কেবল শোকের অনুষ্ঠান নয়। এটি যুগ যুগ ধরে এক চেতনার নাম। মুসলমানদের আত্মপরিচয়ের উৎস, অন্যায়ের বিরুদ্ধে অনড় অবস্থান এবং জাতিসত্তার প্রতিরোধে আশুরা এক অবিনাশী প্রতীক। চলতি বছরের মহররম এই প্রতিরোধ চেতনাকে নতুন মাত্রা দিয়েছে। কারণ, যখন ইসরাইল ও যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক আগ্রাসনে পুরো ইরান ছিল উত্তেজনার কেন্দ্রে, তখন ইমাম হোসাইন (আ.)-এর শাহাদত স্মরণে আয়োজিত আশুরার শোকানুষ্ঠান রূপ নেয় জাতীয় ঐক্য, সংহতি, প্রতিবাদ ও প্রতিরোধের মহাসমাবেশে।


একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।