Web Analytics

উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, অবৈধ জাল ব্যবহারকারীরা দেশের শত্রু। এসব জাল দিয়ে তারা মানুষের মুখের খাবার কেড়ে নিচ্ছে। শুধু ব্যবহারকারীরাই নয়, অবৈধ জাল উৎপাদনকারী কারখানা ও বিক্রেতার বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। ফ্যাক্টরিতে অভিযান চালিয়ে এসব অবৈধ জালের উৎপাদন বন্ধ করতে হবে। তিনি বলেন, মাছের প্রজনন ও উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য পর্যাপ্ত অভয়াশ্রম গড়ে তোলা জরুরি। এ ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সরকারি বরাদ্দ নিশ্চিত করতে হবে। মাছ ছাড়াও নানা চাষাবাদের মাধ্যমে উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব এবং ভবিষ্যতে এ বিষয়ে নতুন প্রকল্প গ্রহণ করা হবে। তবে মৎস্য উৎসব আয়োজনের সময় মাছের ক্ষতি যেন না হয়, সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। ফরিদা বলেন, এটি শুধু মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ওপর নির্ভর করে না; পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় ও নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর সঙ্গে সমন্বয় করে এ প্রক্রিয়া তরান্বিত করা হবে। তিনি বলেন, জাটকা রক্ষা ও ইলিশ সংরক্ষণে সরকার ইতোমধ্যে ব্যাপক অভিযান পরিচালনা করেছে। তবে নদীর নাব্যতা হ্রাস এবং সময়মতো পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়ার কারণে এ মৌসুমে সাগর থেকে নদীতে কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় ইলিশ আসেনি, যার ফলে আহরণ কিছুটা কম হয়েছে।

Card image

নিউজ সোর্স

অবৈধ জাল ব্যবহারকারীরা দেশের শত্রু: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, অবৈধ জাল ব্যবহারকারীরা দেশের শত্রু। এসব জাল দিয়ে তারা মানুষের মুখের খাবার কেড়ে নিচ্ছে। তাই কোনো অবস্থাতেই এ জাল ব্যবহারকারীদের প্রশ্রয় দেওয়া হবে না।


একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।