Web Analytics

বঙ্গভবনে প্রেসিডেন্টের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে মাগরিবের নামাজে ইমামতি করেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। এর ব্যাপক সমালোচনার প্রতিক্রিয়ায় সেনাপ্রধানের বন্ধু ও সাবেক সেনা কর্মকর্তা আবু রুশদ মো. শহিদুল ইসলাম লেখেন, ওয়াকার যৌবনের ধারালো সময়েও ইমামতি করতেন। তিনি জানান, জেনারেল ওয়াকার ছিলেন তার কোর্সমেট ও রুমমেট। একই প্লাটুনে প্রশিক্ষণের দুই বছর কাটিয়েছেন ১৯৮৪-৮৫ সালে। তিনি বলেন, প্রথম ও দ্বিতীয় টার্মের প্রশিক্ষণে বাপ-দাদার নাম ভুলে যাওয়ার অবস্থা হয়। শীতের রাতে পানি, কাদায় মাখামাখি হয়ে যখন রুমে আসতাম তখন গোসলটা করে সোজা বিছানায়। এর মধ্যেও তদানীন্তন সার্জেন্ট ওয়াকার গোসল করে ওজু করে নামাজ পড়তে দাঁড়িয়ে যেত। কাজা নামাজসহ সব আদায় করে ঘুমাতে যেত। আমিসহ আমাদের কোর্সের ৯৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ ক্যাডেট ওইভাবে নামাজ আদায় করতে পারিনি।

Card image

নিউজ সোর্স

ওয়াকার যৌবনের ধারালো সময়েও ইমামতি করতেন: জেনারেল ওয়াকারের বন্ধু আবু রুশদ মো. শহিদুল ইসলাম

বঙ্গভবনে বুধবার প্রেসিডেন্টের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে মাগরিবের নামাজে ইমামতি করেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। আর এই নামাজ পড়ানোর ছবি প্রকাশ হওয়ার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রশংসায় ভাসছেন জেনারেল ওয়াকার। কেউ কেউ আবার তির্যক মন্তব্যও করেছেন।


একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।