গোয়েন্দা সংস্থা ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) একাধিক প্রতিবেদনে দুর্নীতির প্রমাণ মিললেও বাংলাদেশ টেলিভিশনে (বিটিভি) শেখ হাসিনার আস্থাভাজন কর্মকর্তারা এখনো গুরুত্বপূর্ণ পদে বহাল রয়েছেন। তদন্তে ঘুষ, প্রকল্প কারচুপি, সরকারি অর্থ আত্মসাৎসহ নানা অনিয়মের তথ্য পাওয়া গেলেও তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় রহস্যজনকভাবে ব্যবস্থা নিচ্ছে না। অভিযোগ রয়েছে, মন্ত্রণালয় ও বিটিভির একটি প্রভাবশালী চক্র এসব প্রতিবেদন ‘লালফিতায় বন্দি’ করে রেখেছে। সিনিয়র ইঞ্জিনিয়ার মনিরুল ইসলাম, নির্বাহী প্রযোজক সফির হোসাইন ও নিয়ন্ত্রক মোহাম্মাদ সেলিমসহ কয়েকজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে জালিয়াতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া গেছে। তবুও তারা উচ্চপদে বহাল থেকে তদন্তে প্রভাব বিস্তার করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। সচিব ও অতিরিক্ত সচিবসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানান। সংশ্লিষ্টদের আশঙ্কা, এই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের প্রভাব অব্যাহত থাকলে বিটিভিতে তথ্য পাচার ও দুর্নীতি আরও বাড়তে পারে।
দুর্নীতির প্রমাণ থাকলেও বিটিভিতে হাসিনার আস্থাভাজন কর্মকর্তারা এখনো ক্ষমতায় বহাল
কোটি কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ থাকার পরও শেখ হাসিনার আস্থাভাজনরা বিটিভিতে এখনো সবচেয়ে ক্ষমতাধর অবস্থানে রয়েছেন। গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে দুর্নীতির সুস্পষ্ট প্রমাণ থাকার পরও তাদের বিরুদ্ধে রহস্যজনক কারণে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। সংশ্লিষ্টরা বলেছেন
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।