Web Analytics

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামি (জামায়াত) আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বড় ধরনের কৌশলগত পরিবর্তনের ঘোষণা দিয়েছে। আগে ধারণা করা হয়েছিল যে দলটি সমমনাদের নিয়ে একটি ইসলামি জোট গঠন করবে, কিন্তু এখন তারা বলছে—কোনো প্রাতিষ্ঠানিক জোট নয়, বরং আসনভিত্তিক সমঝোতার মাধ্যমে নির্বাচনে অংশ নেবে। সিলেটে এক সভায় আমির ডা. শফিকুর রহমান জানান, প্রতিটি আসনে আলাদা সমঝোতার ভিত্তিতে এগোনো হবে যাতে সমমনা দলগুলো একই আসনে প্রার্থী না দেয়। দলীয় সূত্রগুলো জানায়, শরিয়াহ আইন বাস্তবায়নের গতি ও পদ্ধতি নিয়ে মতপার্থক্যের কারণে একক প্ল্যাটফর্মে ঐক্যমত্যে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। কেউ তাৎক্ষণিক বাস্তবায়ন চাইলেও জামায়াত ধীরে ধীরে প্রয়োগের পক্ষে। বিশ্লেষকদের মতে, এই কৌশল আওয়ামী লীগবিহীন নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী দলের সংখ্যা বাড়িয়ে তা আরও “অংশগ্রহণমূলক” দেখাতে সহায়ক হতে পারে। সংশোধিত আরপিও অনুযায়ী, এখন জোট গঠন করলে প্রার্থীরা এক প্রতীকে নির্বাচন করতে পারবেন না—এটিও জোট পরিহারের একটি বাস্তব কারণ। সব মিলিয়ে জামায়াতের এই সিদ্ধান্ত তাদের ঐতিহ্যগত জোট রাজনীতি থেকে নমনীয় সমঝোতানির্ভর রাজনীতিতে রূপান্তরের ইঙ্গিত দিচ্ছে।

07 Nov 25 1NOJOR.COM

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামি (জামায়াত) আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বড় ধরনের কৌশলগত পরিবর্তনের ঘোষণা দিয়েছে

নিউজ সোর্স

জোট বাদ দিয়ে নতুন যে কৌশল নিচ্ছে জামায়াত

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী ফেব্রুয়ারিতে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নেতৃত্বে সমমনা ইসলামি দলগুলোর যে জোট হওয়ার কথা ছিল তা হচ্ছে না। সমমনা দল ও ব্যক্তিদের সঙ্গে সমঝোতার ভিত্তিতে তারা নির্বাচন করবে। ক্ষমতায় গেলে শরিয়াহ আইন চালুর বিষয়ে দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য না হওয়ায় আসনভিত্তিক সমঝোতা হবে, নির্বাচনি জোট হবে না। তাছাড়াও আওয়ামী লীগ বিহীন নির্বাচনে অধিক সংখ্যক দলের অংশগ্রহণ দেখাতেও এটা একটা কৌশল হিসাবে কাজ করবে।

সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।