তথ্যের অপব্যবহার ঠেকাতে কঠোর কাঠামো তৈরি করা হয়েছে: তৈয়্যব
ডিজিটাল তথ্যের নিরাপত্তা এবং নাগরিকের ব্যক্তিগত উপাত্তের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কঠোর ও কারিগরি কাঠামো তৈরি করেছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
বাংলাদেশ সরকার ২০২৫ সালে তিনটি নতুন অধ্যাদেশের মাধ্যমে একটি সমন্বিত সাইবার গভর্ন্যান্স কাঠামো প্রবর্তন করেছে—‘ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা অধ্যাদেশ’, ‘জাতীয় উপাত্ত ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ’ এবং ‘সাইবার সুরক্ষা (সংশোধন) অধ্যাদেশ’। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানান, এই উদ্যোগের লক্ষ্য দেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা শক্তিশালী করা, নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রাখা এবং সাইবার অপরাধ প্রতিরোধ করা। নতুন কাঠামোতে প্ল্যাটফর্মের দায়বদ্ধতা, তথ্য সংরক্ষণে সরকারি তত্ত্বাবধান এবং নাগরিকের মালিকানার অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে, যাতে কেউ ব্যক্তিগত তথ্য বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করতে না পারে। তৈয়্যব বলেন, এই আইনগুলো প্রশাসনিক সঙ্গে কারিগরি ও জ্ঞানভিত্তিক সুরক্ষার ভিত্তিও স্থাপন করবে। এটি বাংলাদেশের জন্য একটি আধুনিক সাইবার ইকোসিস্টেম গড়ে তোলার গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ, যা দীর্ঘদিনের নীতি ও বাস্তবায়নের ঘাটতি দূর করবে। সাংবাদিকদের তথ্য যাচাই করে সংবাদ প্রকাশ করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশ সরকার ২০২৫ সালে তিনটি নতুন অধ্যাদেশের মাধ্যমে একটি সমন্বিত সাইবার গভর্ন্যান্স কাঠামো প্রবর্তন করেছে—‘ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা অধ্যাদেশ’, ‘জাতীয় উপাত্ত ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ’ এবং ‘সাইবার সুরক্ষা (সংশোধন) অধ্যাদেশ’
ডিজিটাল তথ্যের নিরাপত্তা এবং নাগরিকের ব্যক্তিগত উপাত্তের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কঠোর ও কারিগরি কাঠামো তৈরি করেছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।