Web Analytics

লীগ আমলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের শেষ গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার নিয়োগ পান ২০২২ সালের ১২ জুলাই। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দায়িত্ব নিয়ে তিনি নানা প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলেন। সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে-ব্যাংক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানো, তারল্য সংকটের সমাধান করা এবং খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনা। কিন্তু পরিস্থিতি হয় উলটো। ব্যাংক খাতে শৃঙ্খলা না ফিরে বরং ব্যাংক দখল ও ডাকাতি হয়েছে। আর এ সুযোগ করে দিয়েছেন স্বয়ং গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। এজন্য তিনি ব্যাংকগুলোর প্রচলিত নীতিমালা শিথিল করে লুটপাটের সুযোগ করে দেন। তার আমলেই সবচেয়ে বেশি ছাপানো টাকা বাজারে ছাড়া হয়েছে। নিজে উদ্যোগী হয়ে একটি ব্যাংককে দখলদারের হাতে তুলে দেওয়ার ঘটনাও ঘটেছে। অতিরিক্ত টাকা ছাপানোর ফলে মুদ্রাস্ফীতি বেড়েছে।

Card image

নিউজ সোর্স

নিজেই উদ্যোগী হয়ে ব্যাংক দখলে সহায়তা করেন রউফ

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী সরকারের সাড়ে ১৫ বছরে দেশের অর্থনীতি ও ব্যাংক খাতে রীতিমতো ‘লুটপাটের মহোৎসব’ হয়েছে। একসঙ্গে এত ব্যাংক লুট বিশ্বের কোথাও হয়নি। নজিরবিহীনভাবে পাচার হয়েছে এসব টাকার সিংহভাগ। আশঙ্কাজনভাবে বেড়েছে খেলাপি ঋণ। এতে অতি মাত্রায় দুর্বল হয়ে পড়েছে গোটা ব্যাংক খাত। এরপর থেকেই দেশের সার্বিক অর্থনীতিতে শুরু হয় ‘রক্তক্ষরণ’। যা এখনো অব্যাহত। আব্দুর রউফ তালুকদারের সময়ে অর্থনীতি ও ব্যাংকে নজিরবিহীন লুটপাট ও টাকা পাচারের ঘটনা ঘটে। এমনকি তিনি নিজেই উদ্যোগী হয়ে ব্যাংক দখলে সহায়তা করেন।

সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।