Web Analytics

চসিক মেয়র শাহাদাত হোসেন বলেন, আমাদের তিনটা প্রজেক্ট এখনো এলজিআরডি মিনিস্ট্রিতে আছে। অ্যাডভাইজার সাহেব যখন দেখেন যে এটা একটা প্রজেক্ট, উনি ফাইলটা আর মিনিস্ট্রিতে রাখেন না, ঘরে নিয়ে যান। মিনিস্ট্রি থেকে ফাইল গায়েব হয়ে যায়। এই ইউকের প্রজেক্টটা আমি আর করতে পারিনি। জাপান ‘অ্যাজ ওয়েল অ্যাজ’ কোরিয়ার প্রজেক্টও। এটা শুধু চট্টগ্রাম সিটির ব্যর্থতা নয়, এটা রাষ্ট্রের ও সরকারের ব্যর্থতা। চারশ কোটি টাকার আমার যে ইন্সট্রুমেন্টের প্রজেক্ট, সেটা ফিন্যান্স মিনিস্ট্রিতে গিয়ে হয়ে গেল ২৯৮ কোটি টাকা। কেটে দিয়ে সেখানে বলে দিল, আমাদের ১৬০ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হবে ৫ শতাংশ সুদে। প্রত্যেক মন্ত্রণালয়ে যাচ্ছি। প্রধান উপদেষ্টাকে বলেছি। আমি কোথায় যাব? আরও বলেন, ‘আমি ফেইল করলাম মানে রাষ্ট্র ফেইল করল। একদম স্ট্রেইট ফেইল করল। এখানে যে উপদেষ্টাকে পাঠানো হল, মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, আমি উনার সঙ্গে অনেকবার কথা বলেছি। অনুরোধ করলাম। সবশেষে তিনি বললেন, প্রথমে জলাবদ্ধতার সমস্যা সমাধান হয়ে যাক, তারপর আপনি সেটা পাবেন। আমার ৫০-৬০ শতাংশ জলাবদ্ধতার সমস্যা ইতিমধ্যে সমাধান হয়েছে। এখনো আমি সেটা পাচ্ছি না। একই সময় ফয়েজ আহমেদ তৈয়ব বলেন, ‘আমরা সব মিনিস্ট্রি, ফাইন্যান্স মিনিস্ট্রির সঙ্গে মারামারি করি। আমরা চাইলে বাজেটটা পাই না। যেই বাজেটটা পাওয়া গেছে, যেহেতু মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশ, আপনাকে যদি ৫ শতাংশ দিয়ে থাকে তাহলে আপনি প্লিজ এই ফান্ডটা নিবেন এবং চট্টগ্রামের মানুষকে বঞ্চিত না করে এই ফান্ডটা দিয়ে কাজ শুরু করবেন।’

Card image

নিউজ সোর্স

প্রকল্পের ফাইল বাসায় নিয়ে যান উপদেষ্টা, স্বাক্ষর হয় না: চসিক মেয়র

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার বিরুদ্ধে প্রকল্পের ফাইল বাসায় নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ তুলেছেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। কোনো কোনো ফাইল মন্ত্রণালয় থেকে গায়েব হয়ে যায় বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।