Web Analytics

ডেসারাট নিউজের নিবন্ধে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, আমার সরকারের মূল লক্ষ্য হলো একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজন করা। সব বৈধ ভোটার যেন তাদের ভোট দিতে পারে, যারা প্রবাসে আছেন তারাও। জাতীয় নির্বাচন আগামী ফেব্রুয়ারিতে হবে। এরপর যে সরকার আসবে সেখানে নির্বাচিত বা নিযুক্ত করা কোনো পদে আমি থাকব না। তিনি বলেন, যখন সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করি, তখন অব্যবস্থাপনার মাত্রা দেখে আমি হতবাক হয়ে যাই। সবক্ষেত্রে ধ্বংসপ্রাপ্ত অবস্থা। ধীরে ধীরে আমরা পুনর্গঠন শুরু করেছি। সবাই সহযোগিতা করেছে। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, জেনারেশন ‘জেড’ নিয়ে বেশ আশাবাদী। এই গণআন্দোলন শুরু হয়েছিল সরকারি চাকরিতে ন্যায্যতা নিশ্চিত করা থেকে। এরমাধ্যমে বিশ্বের প্রথম ‘জেনারেশন জেড’ বিপ্লবের সূত্রপাত হয়েছিল। এই বিপ্লব তরুণদের জন্য একটি আদর্শ হয়ে উঠেছে। আমরা আমাদের পররাষ্ট্রনীতিতেও পরিবর্তন এনেছি যাতে আমাদের প্রতিবেশী এবং বৈশ্বিক অংশীদারদের সঙ্গে ইতিবাচক সম্পর্ক জোরদার করা যায়। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, একটি ব্যাপক সংস্কার প্রস্তাব তৈরি করেছি। সম্ভবত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো একটি সাংবিধানিক সংশোধনী আনা। যা এমন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করবে যাতে বাংলাদেশ আর কখনো স্বৈরাচারী শাসনে ফিরে না যায়। ইউনূস বলেন, স্বৈরাচার থেকে গণতন্ত্রে আমাদের উত্তরণের একটি স্পষ্ট লক্ষণ ছিল যখন দ্য ইকোনমিস্ট সাময়িকী বাংলাদেশকে তাদের ‘২০২৪ সালের সেরা দেশ’ হিসেবে ঘোষণা করে।

Card image

নিউজ সোর্স

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, পরের সরকারে নির্বাচিত বা নিযুক্ত কোনো পদে আমি থাকব না: প্রধান উপদেষ্টা

ঠিক আগের কথাই পুনর্ব্যক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দেশের জনগণকে যেভাবে আশ্বস্ত করেছিলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে দেশে ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে; ফের সেই বার্তাই বৈশ্বিক পরিমণ্ডলে জানান দিলেন তিনি। এমনকি নির্বাচনের পরে যে সরকার ক্ষমতায় আসবে, সেখানে নির্বাচিত কিংবা নিযুক্ত কোনো ভূমিকাতেই দেখা যাবে না তাকে। এর আগেও বিভিন্ন দেশে সফরে গিয়ে দ্রুত নির্বাচিত সরকারের হাতে বাংলাদেশের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেয়ার কথা বলেছিলেন তিনি।


একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।