Web Analytics

এক প্রতিবেদনে গাজার সরকারী মিডিয়া অফিস বলেছে, ৭ অক্টোবর ২০২৩ থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে এই দুই বছর ধরে প্রায় ২০০,০০০ টন বোমা ও বিস্ফোরক গাজার উপর নিক্ষেপ করা হয়েছে। এর ফলে ৭৬,০০০–এরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত বা নিখোঁজ হয়েছেন, যাদের মধ্যে ২০,০০০ এরও বেশি শিশু ও ১২,৫০০ জন নারী। গাজার অবকাঠামোর ৯০ % এরও বেশি—বাড়ি, হাসপাতাল, স্কুল, মসজিদ—ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়েছে; ৩৮টি হাসপাতাল ও ৯৬টি ক্লিনিক কার্যহীন অবস্থায়। ২০ লাখের বেশি মানুষ জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত হয়েছে, অনেকেই যুদ্ধ ও অবরোধের কারণে একাধিকবার স্থানান্তরিত হয়েছে। প্রতিবেদনে ইসরায়েলকে ক্ষুধা ও জাতিগত নিধনের নীতি অনুসরণ করার অভিযোগ করা হয়েছে, এমনকি “নিরাপদ এলাকা” আল-মাওয়াসি পর্যন্ত কমবেশি ১৩০ বার বোমা হামলা করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক সংস্থা জানিয়েছেন, গাজা এখন মানবিক বিপর্যয়ে পতিত; জরুরি সাহায্য ও দ্রুত পদক্ষেপ ছাড়া বিপর্যয় বাড়বে।

06 Oct 25 1NOJOR.COM

দু বছরে উপত্যকাটিতে নিহত হয়েছে ৬৭ হাজারের বেশি মানুষ এবং নিখোঁজ আরও প্রায় ১০ হাজার। এ ছাড়া, এই সময়ের মধ্যে অঞ্চলটিতে ২ লাখ টনের বেশি বিস্ফোরক ফেলেছে ইসরাইল।

নিউজ সোর্স

দুই বছরে গাজায় ২ লাখ টন বিস্ফোরক ফেলেছে ইসরাইল

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরাইলি বাহিনী। উপত্যকাটিতে ইসরাইলের এই নৃশংস গণহত্যার ২ বছর পূর্ণ হবে আগামীকাল মঙ্গলবার। এই দু বছরে উপত্যকাটিতে নিহত হয়েছে ৬৭ হাজারের বেশি মানুষ এবং নিখোঁজ আরও প্রায় ১০ হাজার। এ ছাড়া, এই সময়ের মধ্যে অঞ্চলটিতে ২ লাখ টনের বেশি বিস্ফোরক ফেলেছে ইসরাইল।


একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।