Web Analytics

আমার দেশ পত্রিকার এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে যে ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট কারচুপির জন্য তৎকালীন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকার অবৈধ তহবিল গঠন করেছিল। প্রতিবেদনে বলা হয়, এই অর্থ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও ব্যাংক থেকে চাঁদাবাজি, ভুয়া ঋণ এবং টেন্ডারবাণিজ্যের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয়। এর মধ্যে প্রায় ৩,৫০০ কোটি টাকা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তাদের মধ্যে বিতরণ করা হয় নির্বাচনী প্রভাব নিশ্চিত করতে, আর প্রায় ৫,০০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন চার প্রভাবশালী ব্যক্তি— শেখ রেহানা, সালমান এফ রহমান, এইচটি ইমাম ও এস আলম। প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে নির্বাচনের আগে বিভিন্ন পুলিশ ইউনিটে এই অর্থ বিতরণের জন্য একটি গোপন নেটওয়ার্ক গঠন করা হয়েছিল। এসব অভিযোগ অজ্ঞাত তদন্ত সূত্রের বরাতে প্রকাশিত হয়েছে এবং স্বাধীনভাবে যাচাই করা যায়নি।

18 Nov 25 1NOJOR.COM

২০১৮ সালের নির্বাচনে ভোট কারচুপির জন্য ৮ হাজার কোটি টাকার তহবিল ব্যবহারের অভিযোগ

নিউজ সোর্স

রাতের ভোট বাস্তবায়নে আট হাজার কোটি টাকা চাঁদাবাজি | আমার দেশ

আবু সুফিয়ান একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অপর নাম ‘রাতের ভোট’। ব্যাপক অনিয়ম-কারচুপির কারণে নির্বাচনটি এ পরিচিতি পায়। এই কর্মযজ্ঞ আনজাম দেওয়ার জন্য প্রচুর টাকার প্রয়োজন হয়েছিল। এজন্য ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ (বর্তমানে কার্যক্রম নিষিদ্ধ) আট হাজার কোটি টাকার

সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।