Web Analytics

জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন যে, আগামী বাংলাদেশের সরকারের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হবে পর্যাপ্ত ও টেকসই জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত করা। পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশ ও ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘পাওয়ারিং প্রসপারিটি: ক্রিয়েটিং অ্যা স্টেবল অ্যান্ড ব্যাংকেবল এনার্জি ফিউচার ফর বাংলাদেশ’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা বলেন, এখনই নতুন বিনিয়োগ না হলে ২০৩১ সালে জ্বালানি সংকট দেখা দিতে পারে। ইএমএ পাওয়ার লিমিটেডের পরিচালক আবু চৌধুরী জানান, ২০২৯ সালে বিদ্যুৎ চাহিদা ৩৫ হাজার মেগাওয়াট ছাড়িয়ে যাবে, তাই বেসরকারি খাতের সঙ্গে সমন্বয় জরুরি। অধ্যাপক ম. তামিম বলেন, শুধুমাত্র বাপেক্সের ওপর নির্ভরতা ফলপ্রসূ হয়নি, গ্যাস অনুসন্ধানে বিদেশি বিশেষজ্ঞ আনা প্রয়োজন। ব্যবসায়ী নেতারা ধারাবাহিক নীতি কাঠামো ও নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগের আহ্বান জানান, বিশেষ করে ভবিষ্যতের বৈদ্যুতিক গাড়ির চাহিদা মোকাবিলায়।

20 Nov 25 1NOJOR.COM

বিশেষজ্ঞদের সতর্কতা, ২০৩১ সালের জ্বালানি সংকট এড়াতে এখনই বিনিয়োগ প্রয়োজন

নিউজ সোর্স

আগামী সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হবে জ্বালানি সরবরাহ

জ্বালানি সরবরাহ আগামী সরকারের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করবে বলে মনে করছেন জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। তাই এখন থেকেই এ খাতে নতুন বিনিয়োগ প্রয়োজন, অন্যথায় ২০৩১ সালে সরবরাহ সংকট দেখা দেবে। অন্যদিকে ব্যবসায়ীরা এ খাতের জন্য ধারাবাহিক নীতি কাঠামোর দাবি জানিয়

সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।