পুরনো যন্ত্রপাতির কারণে এমনিতেই হ্রাস পেয়েছে উৎপাদন। আওতাভুক্ত সাত জেলায় সরবরাহ হয় জোড়াতালি দিয়ে। কয়েক বছর ধরে গ্যাসের সরবরাহ না থাকায় বছরের অর্ধেক সময়েই উৎপাদন বন্ধ থাকছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ সার কারখানায়। কর্তৃপক্ষ বলছে, কারখানাটির আর্থিক দায় নেই। ফলে চালু রাখতে পারলে লাভজনক করা সম্ভব। এতে সার আমদানি কমবে। ১৯৮১ সালে পরীক্ষামূলক ও ১৯৮৩ সাল থেকে বাণিজ্যিকভাবে শুরু হয়েছিল কারখানাটি। উৎপাদিত হয় প্রিলড ইউরিয়া সার। উৎপাদন সক্ষমতা ১৬শ টন, এখন হচ্ছে ১১শ টন। অভিযোগ, আমদানি বাড়াতে দীর্ঘ সময় গ্যাস সাপ্লাই বন্ধ রাখতো আওয়ামী লীগের ব্যবসায়িক স্বার্থান্বেষী মহল।
পুরনো যন্ত্রপাতির কারণে এমনিতেই হ্রাস পেয়েছে উৎপাদন ক্ষমতা। কোনোরকম জোড়াতালির মাধ্যমে সার উৎপাদন করে সরবরাহ করা হয় আওতাভুক্ত সাত জেলায়। তবে গেলো কয়েক বছর ধরেই গ্যাসের সরবরাহ না থাকার কারণে বছরের অর্ধেক সময় ইউরিয়া উৎপাদন বন্ধ থাকছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ সার কারখানায়।
একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
