প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, তরুণদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ একটি উন্নত, মানবিক এবং উদ্ভাবনী রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্বের মধ্যে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে। দেশের যুব সমাজ উদ্যমী ও উদ্ভাবনী শক্তিতে বলীয়ান হলে কোনো প্রতিবন্ধকতা অগ্রযাত্রাকে থামিয়ে রাখতে পারে না। তারা শিক্ষাক্ষেত্র ছাড়াও স্বাস্থ্যসেবা, পরিবেশ সুরক্ষা, দারিদ্র্য বিমোচন এবং সামাজিক ন্যায়বিচারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। চলমান চ্যালেঞ্জ যেমন জনস্বাস্থ্য সংকট, শিক্ষা ও পরিবেশগত সমস্যার মোকাবিলায় যুবসমাজকে নেতৃত্ব দিতে হবে। ড. ইউনূস বলেন, স্বেচ্ছাসেবা কেবল আর্তমানবতার কল্যাণের জন্য নয়, এটি আত্মউন্নয়ন, চরিত্র গঠন ও নেতৃত্ব বিকাশের এক গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। মেধা, উদ্ভাবনী শক্তি এবং নেতৃত্বের দক্ষতা ব্যবহার করে সমাজ ও দেশের উন্নয়নে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে তরুণদের প্রতি আহ্বান জানান প্রধান উপদেষ্টা। এর আগে, দেশ গঠনে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখায় ১২ তরুণকে ইয়্যুথ অ্যাওয়ার্ড-২০২৫ প্রদান করেন ইউনূস।
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।