Web Analytics

বাংলাদেশের উপদেষ্টা পরিষদ ‘গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে। নতুন বিধান অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি অন্তত পাঁচ বছর ধরে নিখোঁজ থাকলে এবং জীবিত না ফিরলে ট্রাইব্যুনাল তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘গুম’ ঘোষণা করতে পারবে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানান, মানবাধিকার কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে সরকার ট্রাইব্যুনালের জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক পাবলিক প্রসিকিউটর নিয়োগ দিতে পারবে। ভুক্তভোগী বা অভিযোগকারীও নিজ উদ্যোগে আইনজীবী নিয়োগ করতে পারবেন। গুম হওয়া ব্যক্তির স্ত্রী বা নির্ভরশীল পরিবারের সদস্যরা কমিশনের অনুমতি ছাড়াই তার সম্পত্তি ব্যবহার করতে পারবেন।

অধ্যাদেশটি গুম প্রতিরোধে আইনি কাঠামোকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যেই প্রণীত। মানবাধিকার সংস্থাগুলো এর বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Card image

Related Photo Cards

logo
এনিউজটির বিষয়ে যদি আরো ফটোকার্ড পাওয়া যায়, আমরা তা যুক্ত করে দেব।