একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ এস এম আমানুল্লাহ সম্প্রতি ঢাকার একটি কলেজে পরিদর্শনে গিয়ে দেখেন, শিক্ষার্থীরা মোবাইলে এআই ব্যবহার করে পরীক্ষা দিচ্ছে। আর প্রিন্সিপাল চুপচাপ বসে চা খাচ্ছেন। উপাচার্য সিপিডির এক অনুষ্ঠানে এই স্মৃতিচারণ করে বলেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা পদ্ধতি ও পাঠ্যক্রমে শিক্ষা ও শিল্পের সংযোগ প্রায় শূন্য। তারপরও এটা নিয়ে কেউ কথা বলেন না। কারণ, দেশে বড় বড় কোম্পানিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা শিক্ষার্থীর প্রয়োজন আছে। এসব শিক্ষার্থী দক্ষ নন, তাদের উচ্চাকাঙ্ক্ষাও কম। দীর্ঘ সময় ধরে তাদের ব্যবহার করা যায়। আমানুল্লাহ বলেন, এখানে পদার্থ বিজ্ঞানের শিক্ষক দর্শনের কোর্সের নম্বর ইনপুট করেন। ল্যাব নেই এমন অনার্স-মাস্টার্সের কলেজেও রসায়ন, পদার্থ আর জীববিজ্ঞানের পরীক্ষায় ১০০ নম্বর দেওয়া হয়। অনেক কলেজে ল্যাব থাকলেও সেখানে কোনো কাজ হয় না।
একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।