জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের কর্মচারীদের সঙ্গে রোগীদের স্বজন ও জুলাই আহতদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। পরে সেনাবাহিনীর সদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন এবং লাঠিচার্জও করেন। উভয়পক্ষের পাল্টাপাল্টি দাবি, তাদের উপর হামলা হয়েছে। প্রসঙ্গত, বেশ কদিন ধরে উপযুক্ত সেবা না পাওয়া এবং অসদাচরণের অভিযোগে আন্দোলন করে আসছেন আহত যোদ্ধারা। তারা বেশ কয়েকবার আত্মহত্যারও চেষ্টা করেছেন। এদিকে মারামারির পর কর্মবিরতিতে রয়েছে হাসপাতালটি। এমনকি নির্ধারিত অপারেশন করেনি!