Web Analytics

বর্তমান সরকারকে পরিবর্তন করে নতুন জাতীয় সরকার বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করাই ছিল গোয়েন্দা সংস্থার এজেন্ট হিসেবে বাংলাদেশে আসা এনায়েত করিম চৌধুরীর লক্ষ্য। তিনি ইলিয়াস কাঞ্চনের দল জনতা পার্টি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাতেও ছিলেন। ইতোমধ্যে তিনি সরকারি উচ্চ ও নীতিনির্ধারক পর্যায়ে একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে এবং বিভিন্ন দলের প্রভাবশালী নেতা, ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে গোপন বৈঠক করেছেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আক্তার মোর্শেদ আসামিকে রিমান্ডে নিয়ে এ তথ্য জানান। মোর্শেদ বলেন, ইলিয়াস কাঞ্চনের জনতা পার্টি গোয়েন্দা এজেন্টের অর্থায়নে চলে। এনায়েত এই দলে প্রতি মাসে সাড়ে ৩ লাখ করে টাকা দিতেন। বাকি টাকা ইলিয়াস কাঞ্চন নিজে জোগাড় করতেন। এদিকে, নিজেকে সিআইএ এজেন্ট দাবি করা এনায়েতের বেতনভুক্ত সহযোগী গোলাম মোস্তফা আজাদকেও গ্রেফতারের পর রিমান্ডে নেওয়া হয়। জিজ্ঞাসাবাদে উঠে এসেছে দুজন ডিআইজির সঙ্গে তাদের কার্যক্রমে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগের বিষয়টি। এছাড়া অন্তত দেড়শ কোটি টাকার বিনিময়ে একজন প্রভাবশালী সচিবকে দুদকের মামলা থেকে বাঁচাতে চুক্তি করা হয় এনায়েতের সঙ্গে। তার সঙ্গে বহু সরকারি কর্মকর্তার ঘনিষ্ঠ যোগাযোগের তথ্য উঠে এসেছে জিজ্ঞাসাবাদে।

Card image

Related Photo Cards

logo
এনিউজটির বিষয়ে যদি আরো ফটোকার্ড পাওয়া যায়, আমরা তা যুক্ত করে দেব।

একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।