ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সাংবাদিক মিজানুর রহমান সোহেলকে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়ার ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যবের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। বুধবার এক সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ বিষয়ে প্রচারিত অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। ভোরের কাগজের অনলাইন সম্পাদক সোহেলকে মঙ্গলবার রাতে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ছেড়ে দেওয়া হয়। ফয়েজ তৈয়্যব বলেন, এনইআইআর (ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার) বাস্তবায়ন নিয়ে কিছু গণমাধ্যম বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করেছে, যা মুক্ত মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে ক্ষুণ্ন করে। তিনি আরও জানান, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী স্বাধীনভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করেছে এবং তার কোনো ব্যক্তিগত বা পেশাগত সংশ্লিষ্টতা নেই। অন্যদিকে, সোহেল ফেসবুকে দাবি করেছেন, সরকারের এক উপদেষ্টার নির্দেশে তাকে আটক করা হয়েছিল, যদিও কর্তৃপক্ষ এ অভিযোগ নিশ্চিত করেনি।
সহজে ব্যবহারের সুবিধার্থে একনজরের ওয়েব অ্যাপটি সেটাপ করে নিন।