একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
বান্দরবানের ঘুমধুম সীমান্ত এলাকায় বহুদিন পর ফের শোনা গেলো গুলির শব্দ। রোববার রাতে মিয়ানমারের ভেতরে থেমে থেমে চলা গোলাগুলির শব্দে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোতে। স্থানীয়দের দাবি, মিয়ানমারের তুমব্রু এলাকার নারিকেল বাগিচা সংলগ্ন স্থানে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির দুটি ক্যাম্প রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, সেখানেই বড় ধরনের সংঘর্ষ হয়েছে। বিজিবি অধিনায়ক লে. কর্নেল এস এম খায়রুল আলম বলেন, সীমান্তের ৩৪ ও ৩৫ নম্বর পিলার সংলগ্ন শূন্য রেখা থেকে ৩০০ থেকে ৩৩০ মিটার ভেতরে এই গোলাগুলি হয়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, আরাকান আর্মির সঙ্গে বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন আরসা বা আরএসও-র সংঘর্ষ ঘটেছে। বাংলাদেশের ভেতরে কোনো গুলি আসেনি এবং ঘটনাটি সম্পূর্ণ মিয়ানমারের অভ্যন্তরে ঘটেছে। বিজিবি সতর্ক অবস্থানে আছে এবং নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে।
একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।