একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
জাতীয় সংসদে ১০০ আসন বিশিষ্ট একটি উচ্চকক্ষ গঠিত হবে এবং এর সদস্যরা পিআর পদ্ধতিতে মনোনীত হবেন। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে এমন সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। একে স্বাগত জানিয়ে ড. মির্জা গালিব বলেন, ‘প্রোপার ক্ষমতা না দিলে উচ্চকক্ষ বানিয়ে লাভ নেই’। গালিব বলেন, ‘উচ্চকক্ষে পিআর কেনো প্রয়োজন এটা নিয়ে অনেকবার কথা বলেছি দেশে থাকতে। তবে উচ্চকক্ষের হাতে কি কি ক্ষমতা থাকবে সেই আলাপটাও গুরুত্বপূর্ণ। সংবিধান সংশোধন এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ সাংবিধানিক পদগুলোতে নিয়োগ উচ্চকক্ষের হাতে থাকা উচিত। উচ্চকক্ষের হাতে প্রপার ক্ষমতা না দিলে তো উচ্চকক্ষ বানিয়ে কোনো লাভ নেই’। আরও বলেন, ‘ঐকমত্য কমিশনকে অনুরোধ করব উচ্চকক্ষের হাতে কি কি ক্ষমতা থাকবে সেই আলাপটা সিরিয়াসলি তুলতে’।
একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।