একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মানবাধিকার রক্ষা তো দূরের কথা, বরং মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হতো। আইনেও ছিল নানা সীমাবদ্ধতা। তিনি বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার মানবাধিকার রক্ষায় একটি মাইলফলক স্থাপন করে দিয়ে যেতে চায়। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের এতো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতায় আমরা মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাব। আরো বলেন, গুম খুনসহ যেকোনো মানবাধিকার হরণের ঘটনা স্বাধীনভাবে তদন্ত করতে পারে সে বিষয়ে আইন সংস্কার করে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠানে রুপ দিতে চায় সরকার। সভায় উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেন, ‘দীর্ঘ ১৫ বছরের গুম, খুন ও আয়নাঘর থেকে বেরিয়ে আসার জন্য জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ ২০২৫ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিগত সময়ে মানবাধিকার কর্মীদেরকেই গুম করা হতো। কমিশনকে বিগত সময়ে ডোনার ফান্ড খরচ করে কিছু লোককে চাকরি-বাকরি দিয়ে বাঁচিয়ে রাখা হয়েছিল রাজনৈতিকভাবে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে এই মানবাধিকার কমিশনের ভূমিকা ছিল অত্যন্ত ন্যাক্কারজনক।
একনজর এর পরীক্ষামূলক বেটা সংস্করণ চলছে। যেকোন ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখার এবং আমাদের উন্নতির জন্য গঠনমূলক মতামত দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।